ডেস্ক রিপোর্ট : নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে সশরীরে হাজির হয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব দিয়েছেন ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গঠন করা নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে শোকজের জবাব দেন তিনি।
সাংবাদিকদের নিক্সন চৌধুরী বলেন, ২৯ ও ৩০ নভেম্বর সারাদেশে নমিনেশন পেপার জমা দেয়া নিয়ে মিছিল-মিটিং হয়েছে। দেশের এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে মিছিল-মিটিং হয় নাই। আর শোকজ খাইলাম আমি আর সাকিব আল হাসান।
তিনি বলেন, আমাদের প্রচারণা মিডিয়ায় বেশি হাইলাইট হওয়ায় আমরা শোকজ খেয়েছি। আমার মনে হয় এই শোকজ আমাদের সবার জন্য ভালো হয়েছে। সবাই সাবধান হয়েছে আচরণবিধি যাতে লঙ্ঘন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আমাদের সবার আইন মেনে নির্বাচন করা উচিত।
নিক্সন চৌধুরী বলেন, আমি নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে লিখিতভাবে আমার বক্তব্য দিয়েছি। পাশাপাশি বলেছি, আর যেন আচরণবিধি লঙ্ঘন না হয়, সেদিকে আমরা নজর রাখবো। তিনি বলেন, আসলে আমাদের লোক অনেক বেড়ে গেছে। আমরা তো জনপ্রতিনিধি। আমরা তো কাউকে দাওয়াত দিয়ে আনিনি। আমরা নমিনেশন পেপার জমা দেবো, কোথা থেকে কী পরিমাণ লোক এসেছে, আমার জানা নেই। আমরা তো কেউ এলে তাকে আটকে রাখতে পারি না। তবে এ কাজ আমি ইচ্ছা করে করিনি।
এর আগে নির্বাচনী এলাকার তিন উপজেলায় গাড়িবহরে মহড়া দিয়ে গত বুধবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন নিক্সন চৌধুরী। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে আড়াই শতাধিক মাইক্রোবাস ও দুই শতাধিক মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে আসেন তিনি। এ সময় ওই এলাকার বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আচরণবিধি ভঙ্গ করলো সবাই, শোকজ খাইলাম আমি আর সাকিব : নিক্সন
ডেস্ক রিপোর্ট : নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে সশরীরে হাজির হয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব দিয়েছেন ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গঠন করা নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে শোকজের জবাব দেন তিনি।
সাংবাদিকদের নিক্সন চৌধুরী বলেন, ২৯ ও ৩০ নভেম্বর সারাদেশে নমিনেশন পেপার জমা দেয়া নিয়ে মিছিল-মিটিং হয়েছে। দেশের এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে মিছিল-মিটিং হয় নাই। আর শোকজ খাইলাম আমি আর সাকিব আল হাসান।
তিনি বলেন, আমাদের প্রচারণা মিডিয়ায় বেশি হাইলাইট হওয়ায় আমরা শোকজ খেয়েছি। আমার মনে হয় এই শোকজ আমাদের সবার জন্য ভালো হয়েছে। সবাই সাবধান হয়েছে আচরণবিধি যাতে লঙ্ঘন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আমাদের সবার আইন মেনে নির্বাচন করা উচিত।
নিক্সন চৌধুরী বলেন, আমি নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে লিখিতভাবে আমার বক্তব্য দিয়েছি। পাশাপাশি বলেছি, আর যেন আচরণবিধি লঙ্ঘন না হয়, সেদিকে আমরা নজর রাখবো। তিনি বলেন, আসলে আমাদের লোক অনেক বেড়ে গেছে। আমরা তো জনপ্রতিনিধি। আমরা তো কাউকে দাওয়াত দিয়ে আনিনি। আমরা নমিনেশন পেপার জমা দেবো, কোথা থেকে কী পরিমাণ লোক এসেছে, আমার জানা নেই। আমরা তো কেউ এলে তাকে আটকে রাখতে পারি না। তবে এ কাজ আমি ইচ্ছা করে করিনি।
এর আগে নির্বাচনী এলাকার তিন উপজেলায় গাড়িবহরে মহড়া দিয়ে গত বুধবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন নিক্সন চৌধুরী। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে আড়াই শতাধিক মাইক্রোবাস ও দুই শতাধিক মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে আসেন তিনি। এ সময় ওই এলাকার বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

নিজস্ব প্রতিবেদক 






















