বিশেষ প্রতিবেদক : মহামান্য উচ্চ আদালতের চলমাল সিভিল রোল নং ৫১৮/২০২০ ইং (এফএম) মূলে স্থগিতাদেশ থাকা সত্ব্যেও তাহা অমান্যপুর্বক জোরপূর্বক ভুমি দখলের পায়তারা করছে রাজনগর উপজেলার স্থানীয় কতেক প্রবাবশালীর ছত্র ছায়ায় মতিউর রহমান গংরা। ফলে স্থানীয়দের মাজে দেখা দিয়েছে আতংক। জানা গেছে,রাজনগরে ক্ষেমসহস্র গ্রামে প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় একই সাকিনের মতিউর রহমান গং। ভূমি দখল করে রাস্তা নির্মানকে কেন্দ্র করে ১৪এপ্রিল রাত ২টার দিকে রাজনগর থানা পুলিশের কতেক ক্ষেমসহস্র নানু মিয়ার বাড়িতে গিয়ে ডাকা ডাকি করতে থাকে। এসময় নানু মিয়ার পরিবার পুলিশের কাছে জানতে চায় কোন মামলা মোকদ্দমার ওয়ারেন্ট আছে কি না জানতে চাইলে পুলিশ কোন সদত্তোর দেয়নি বরং নানু মিয়াকে ধরে নিয়ে যাওয়ার হুমকি প্রদান করে। এতে নানু মিয়ার পরিবার ভয়ে আতংকের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে নানু মিয়া বাড়ীর পিছন দিয়ে বের হয়ে স্থানীয়দের সহযোগীতায় এক জনপ্রতিনিধির আশ্রয় নেন। জনপ্রতিনিধি তখন রাজনগর থানার ওসি তদন্ত ও ওসিকে বিষয়টি সর্ম্পকে জানতে চাইলে তারা নানু মিয়ার বাড়িতে পুলিশ গিয়েছে বলে সত্যতা স্বীকার করে। তখন স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধির সাথে পুলিশের সাথে নানু মিয়া গংদের বিরুদ্ধে কোন মামলা মোকদ্দমা নেই বলে জানায়। তাহলে কেন পুলিশ হয়রানী করছে। জবাবে রাজনগর থানার অফিসার ইনচার্জ বিষয়টি দেখবেন ও কোন হয়রানী যাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন বলে জানান।
আরো জানা যায় যে, বিগত ডিসেম্বর ২০২০ইং তারিখে ক্ষেমসহস্র গস্খামের মতিউর রহমান গং প্রভাবশালীরা জোর পুর্বক নানু মিয়ার পৈত্রিক ভুমির উপড় দিয়ে রাস্তা নির্মানের জন্য প্রায় অর্ধশতাদিক লোকবল লাগিয়ে কাজ করানোর চেষ্টা করলে সেটি আইনি বাধা নিষেধ থাকায় ব্যর্থ হয়। অত্ব:পর বিবাদী মতিউর রহমান , নানু মিয়া গংদের বিরুদ্ধে নন জিআর মামলা নং ২০/২০২০ রাজ/ফৌ:কা: বি এর ১০৭ ধারা মোতাবেক মামলা দায়ের করিলে বিগত ৯/১/২০২৩ নানু মিয়া গংদেরকে সংশ্লিস্ট আদালত উক্ত মামলার দায় হইতে অব্যাহতি প্রদান করেন।
এব্যাপারে রাজনগর থানার অফিসার ইনচার্জ বিনয় ভুষন এর সাথে মোঠোফোনে ঘটনা সম্পর্কে বার বার যোগোযেগের চেষ্টা করলে পাওয়া যায়নি।

নিজস্ব প্রতিবেদক 




























