8:19 am, Friday, 14 November 2025

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৩৬ বিলিয়ন ডলার

 

ডেস্ক রিপোট:বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে এখন ৩০ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। এক দিন আগেও যে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৯ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের বাজেটের ঋণসহায়তা হিসেবে ৫০৭ মিলিয়ন ডলার ঋণ পেয়েছে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক।

তিনি বলেন, আমরা বিশ্বের যে সংস্থাগুলো থেকে ঋণসহায়তা চেয়েছি, ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা পেয়েছি। এখনও যেসব সংস্থা থেকে আমরা ঋণসহায়তা পাইনি, আশাবাদী খুব শিগগিরই তাদের থেকেও ঋণসহায়তা পাবো।

মেজবাউল হক বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আশাবাদী সংস্থাগুলো থেকে ঋণ সহায়তা পেলে জুন শেষে দেশের রিজার্ভের পরিমাণ থাকবে ৩২ বিলিয়ন ডলার। দাতা সংস্থা আইএমএফের শর্তের আলোকে জুন ভিত্তিক দেশের নিট রিজার্ভ পরিপূর্ণ থাকবে।

প্রসঙ্গত আইএমএফ গত মার্চে ২২ দশমিক ৯৪৭ বিলিয়ন ডলার নিট রিজার্ভ রাখার ফ্লোর নির্ধারণ করেছিল, যা পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ। আগামী জুনে এই ফ্লোর বাড়িয়ে ২৪ দশমিক ৪৬২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার শর্ত রয়েছে সংস্থাটির। আগামী সেপ্টেম্বরে নিট রিজার্ভের পরিমাণ বাড়িয়ে ২৫ দশমিক ৩১৬ বিলিয়ন ডলার এবং ডিসেম্বরে ২৬ দশমিক ৪১১ বিলিয়ন ডলারের ফ্লোর করে দিয়েছে আইএমএফ।

জানা গেছে, এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের কাছে ৪০০ মিলিয়ন ডলার, জাইকার কাছে ৩২০ কোটি ডলার এবং কোরিয়ার কাছে ১০০ মিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা চেয়েছে সরকার, যা আগামী জুনের মধ্যেই পাওয়ার চেষ্টা করছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। এসব ঋণ পাওয়া গেলে জুনের মধ্যে রিজার্ভে বাড়তি ১ বিলিয়ন ডলার যোগ হবে।

Tag :
About Author Information

Sirajul Islam

Popular Post

ভারতীয় ভারপ্রাপ্ত সহকারী হাইকমিশনার  চাতলাপুর  স্থল শুল্ক স্টেশন ব্যবসাযীদের সাথে মত বিনিময় 

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৩৬ বিলিয়ন ডলার

Update Time : 09:27:21 am, Wednesday, 10 May 2023

 

ডেস্ক রিপোট:বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে এখন ৩০ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। এক দিন আগেও যে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৯ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের বাজেটের ঋণসহায়তা হিসেবে ৫০৭ মিলিয়ন ডলার ঋণ পেয়েছে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক।

তিনি বলেন, আমরা বিশ্বের যে সংস্থাগুলো থেকে ঋণসহায়তা চেয়েছি, ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা পেয়েছি। এখনও যেসব সংস্থা থেকে আমরা ঋণসহায়তা পাইনি, আশাবাদী খুব শিগগিরই তাদের থেকেও ঋণসহায়তা পাবো।

মেজবাউল হক বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আশাবাদী সংস্থাগুলো থেকে ঋণ সহায়তা পেলে জুন শেষে দেশের রিজার্ভের পরিমাণ থাকবে ৩২ বিলিয়ন ডলার। দাতা সংস্থা আইএমএফের শর্তের আলোকে জুন ভিত্তিক দেশের নিট রিজার্ভ পরিপূর্ণ থাকবে।

প্রসঙ্গত আইএমএফ গত মার্চে ২২ দশমিক ৯৪৭ বিলিয়ন ডলার নিট রিজার্ভ রাখার ফ্লোর নির্ধারণ করেছিল, যা পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ। আগামী জুনে এই ফ্লোর বাড়িয়ে ২৪ দশমিক ৪৬২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার শর্ত রয়েছে সংস্থাটির। আগামী সেপ্টেম্বরে নিট রিজার্ভের পরিমাণ বাড়িয়ে ২৫ দশমিক ৩১৬ বিলিয়ন ডলার এবং ডিসেম্বরে ২৬ দশমিক ৪১১ বিলিয়ন ডলারের ফ্লোর করে দিয়েছে আইএমএফ।

জানা গেছে, এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের কাছে ৪০০ মিলিয়ন ডলার, জাইকার কাছে ৩২০ কোটি ডলার এবং কোরিয়ার কাছে ১০০ মিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা চেয়েছে সরকার, যা আগামী জুনের মধ্যেই পাওয়ার চেষ্টা করছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। এসব ঋণ পাওয়া গেলে জুনের মধ্যে রিজার্ভে বাড়তি ১ বিলিয়ন ডলার যোগ হবে।