1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:১১ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

গাজার জন্য ‘জরুরি’ সাহায্যের দাবি জানিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদ

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১১৮ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট::বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখ- গাজায় দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা প্রকাশ করায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ শুক্রবার গাজায় ‘সংকট নিরসনে বিপুল পরিমাণ’ সাহায্য পাঠানোর দাবি জানিয়েছে।

গাজাজুড়ে লক্ষ্যবস্তুতে ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ করার সঙ্গে সঙ্গে জাতিসংঘের শীর্ষ শান্তিপ্রধান কাউন্সিলের সদস্যরা জীবন রক্ষাকারী সাহায্যের ‘অবিলম্বে, নিরাপদ এবং বাধাবিহীন’ প্রবেশের দাবি জানিয়েছেন।

ওয়াশিংটনের পীড়াপীড়িতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ একটি যুদ্ধবিরতির আহ্বান এড়িয়ে যায়। য়ুদ্ধবিরতি চুক্তি হলে ১১ সপ্তাহের পুরনো যুদ্ধ বন্ধ করতে পারতো। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের রক্তাক্ত অভিযানের মাধ্যমে এই যুদ্ধ শুরু হয়েছিল।

জাতিসংঘের ভোটের পর ইসরায়েল ফিলিস্তিনের হামাস যোদ্ধাদের ‘নির্মূল’ না করা পর্যন্ত এবং ভূখ-ে এখনো বন্দী আনুমানিক ১২৯ জিম্মিকে মুক্ত না করা পর্যন্ত বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন বলেছেন, ‘ইসরায়েল গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যাবে’। কারণ এই যুদ্ধ বৈধ এবং ন্যায্য।

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বলেছে, গাজা শহরে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সেখানে তাদের বাহিনী হামাসের বন্দুকধারীদের সঙ্গে রাস্তায় রাস্তায় লড়াইয়ে অবরুদ্ধ রয়েছে।

এক মুখপাত্র বলেছেন, ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী গাজায় হামাসের একটি ভূগর্ভস্থ টানেল ধ্বংস করেছে। প্রতিরক্ষা বাহিনী ‘হামাসের সদর দফতরে আঘাত এবং হামাস যোদ্ধাদের নির্মূল করেছে।’

গাজার হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, ৪৮ ঘণ্টা ধরে ইসরায়েলি বোমাবর্ষণে ৪১০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছে। এর মধ্যে জাবালিয়ার গাজা সিটি জেলায় শুক্রবারের হামলায় ১৬ জন রয়েছে।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দক্ষিণ গাজার রাফায় বেসামরিক যানবাহনে আরেকটি হামলায় একটি মেয়েসহ এক পরিবারের চার সদস্য মারা গেছে। যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ২০ হাজারেরও বেশি। এদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।

গাজার অংশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ায় অনেক গাজাবাসী জনাকীর্ণ আশ্রয়কেন্দ্র বা তাঁবুতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে এবং খাদ্য, জ্বালানি, পানি এবং চিকিৎসা সরবরাহের জন্য হাহাকার করছে।

ডব্লিউএইচওর প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসিস সতর্ক করেছেন, ‘ক্ষুধা বর্তমান, এবং গাজায় দুর্ভিক্ষ দেখা দিচ্ছে।

তিনি বলেছেন বেশির ভাগ বাস্তুচ্যুত মানুষ ‘সারা দিন ও রাত না খেয়ে’ আছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..