1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:১২ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

পাকিস্তানে জোট সরকারে প্রধানমন্ত্রী হতে চান বিলাওয়াল

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৬৭ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :নির্বাচনে ৫৪ আসন পেয়ে তৃতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) কিছু শর্তে জোট সরকার গঠন করতে চায় ৭৫টি আসনে বিজয়ী দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তান মুসলিম লিগ–নওয়াজের (পিএমএল–এন) সঙ্গে। শর্তের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- নতুন জোট সরকারে প্রধানমন্ত্রী করতে হবে পিপিপি চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারিকে। একইসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মন্ত্রণালয়ও দিতে হবে পিপিপিকে।

পিএমএল-এনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে এ দাবির কথা জানিয়েছেন বিলাওয়াল ভুট্টোর বাবা সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি। শুক্রবার রাতে ওই বৈঠকের পর রোববার পিপিপির এ দাবির কথা জানিয়েছেন পিএমএল–এন এর প্রেসিডেন্ট ও দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ। খবর-জিও নিউজ

সরকারি ফল মোতাবেক পিটিআই বা যেকোনো দলকেই সরকার গঠন করতে হলে জোটের পথেই এগুতে হবে। পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট গঠন চূড়ান্ত হলে সরকার গঠন না করে বিরোধী দল হিসেবে থাকতে হতে পারে আসন সংখ্যায় প্রথম অবস্থানে থাকা ইমরানের দল পিটিআইকে। এক্ষেত্রে ক্ষমতার মসনদ অধরাই থাকছে ইমরানের।

শাহবাজ শরীফ জানিয়েছেন, জারদারির দাবি অনুযায়ী বিলাওয়ালকে প্রধানমন্ত্রী করা হলে কেন্দ্রের পাশাপাশি পাঞ্জাবেও পিএমএল–এনকে সমর্থন দেবে পিপিপি। এর বিনিময়ে নওয়াজ শরীফের মেয়ে মরিয়ম নওয়াজকে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী করা হবে। তবে পিএমএল–এন চাইছে, নতুন জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী হবেন শাহবাজ শরীফ। পিপিপির কো–চেয়ারম্যান আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে ওই বৈঠক করেন শাহবাজ শরীফ। বৈঠকে পিএমএল–এনের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও অংশ নেন।

পাকিস্তান নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২৬৪ আসনের ফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১০১ আসনে জয় পেয়েছেন ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এছাড়া মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট পাকিস্তান (এমকিউএম) ১৭ আসনে জয়ী হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য দল পেয়েছে ১৭টি আসন।

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের ২৬৬ আসনের মধ্যে ২৬৫ আসনে (একটি স্থগিত) ভোট হয়েছে। একটি আসনে ফল স্থগিত থাকার ঘোষণা দেওয়া দেয় নির্বাচন কমিশন। সরকার গঠনে প্রয়োজন হবে ১৩৪ আসন।

পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের মোট আসনসংখ্যা ৩৩৬। এর মধ্যে ২৬৬ আসনে সরাসরি ভোট হয়। এ ছাড়া বাকি ৭০টি আসন সংরক্ষিত। এসব আসনের মধ্যে ৬০টি নারীদের ও ১০টি সংখ্যালঘুদের। বৃহস্পতিবার পাকিস্তানে সাধারণ পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ছয়টায় শেষ হয় ভোট গ্রহণ।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..