1. newsmkp@gmail.com : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. info@fxdailyinfo.com : admi2017 :
  3. admin@mkantho.com : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

১২০০ কেজী ওজনের বিশাল দেহ নিয়ে নরতে পারেনা সাহেবজাদা

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪
  • ১৭০ বার পঠিত

চৌধুরী ভাস্কর হোম, মৌলভীবাজার:  ১২০০ কেজী ওজনের সাহেবজাদা। খাবার থেকে শুরু করে সব কিছুই তার সাহেবদের মত। নিজের এমন বিশাল দেহ নিয়ে নরতে পারেনা সাহেবজাদা। এমনকি মালিকের কথা শুনতেও নারাজ সাহেবজাদা। তাই তাকে সামাল দিতে ৬ থেকে ৭ জন লোকের গাম ছুটে যায়। ৭ বছর দরে প্রাকৃতিক ভাবে সবুজ ঘাস খাইয়ে বড় করা হয়েছে সাহেবজাদা ‘কে। কিন্তু প্রচুর খরচ-পাতি করে আর সামলাতে না পেরে এবারের কোরবানির হাটে বিক্রি করার সিন্ধান্ত নিয়েছেন সাহেবজাদার মালিক মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার রাজা মিয়া। ১২০০ কেজী ওজনের সাহেবজাদার দাম আকা হচ্ছে ১৫ লক্ষ টাকা। শুধু সাহেবজাদা নয়, কোরবানির জন্য প্রস্তুত আরো লাখ লাখ গরু। প্রাকৃতিক উপায়ে বড় করা এসব গবাদিপশুর ভালো দামের আশা করছেন তারা।

গবাদিপশু প্রতিদিন ক্রেতারা খামার গুলোতে নিজেদের সাধ ও সাধ্যের মধ্যে ক্রয় করতে আসছেন। আবার অনেকে ক্রয় করে খামারে রেখে ঈদের আগে নেবার চুক্তিও করছেন। বাড়তি লাভের আশায় বাড়িতে বাড়িতে পশুর বাড়তি যত্ন আর লালন-পালনে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৌলভীবাজারের খামারিরা। বাজারে গো-খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় বেকায়দায় পড়ার কথাও জানিয়েছেন খামারিরা। খামারিরা ঔষধ ও খৈলসহ বিভিন্ন গো-খাদ্যের দাম বেশি থাকায় গরুর দাম বেশি থাকায় লাভমান হতে পারবেন কিনা এ নিয়েও শংকায় রয়েছেন। ছোট বড় খামারে ২০থেকে ১শ টি গরু কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।

জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মৌলভীবাজার জেলায় গরু,ছাগল ও মহিষ  ৯৬হাজার ৭শত ২৮টি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। আর ঘাটতি রয়েছে ২৫হার ৪শত ৪৫টি। আরে এই ঘাটতি দেশের অন্যন্য জেলা থেকে আসলে পুরন হয়ে যাবে।

প্রাকৃতিক ভাবে সবুজ ঘাস খাইয়ে সাহেবজাদাকে বড় করেছেন রাজা মিয়া। ৭ বছর দরে খামারে গরুটিকে পালন করে আসছেন তিনি। কিন্তু প্রচুর খরচ-পাতি করে আর সামলাতে না পেরে এবারের হাঠে বিক্রি করার সিন্ধান্ত নিয়েছেন রাজা মিয়া। ১২০০ কেজী ওজনের সাহেবজাদার দাম আকা হচ্ছে ১৫ লক্ষ টাকা বলে জানান তিনি।

খামারিরা জানান, কেউ বাড়ির গোয়ালে আবার কেউ পারিবারিক খামারে এসব পশু মোটাতাজা করছেন। প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা সবুজ ঘাস খাইয়ে পশু মোটাতাজা করছেন তারা। জেলার ছোট-বড় পারিবারিক পশুর খামারে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। আসন্ন কোরবানির ঈদে এসব পশু বিক্রি করে বাড়তি আয়ের আশা করছেন তারা।

শ্রীমঙ্গলের খামারী শামীম আহমেদ জানান, পশু পালনে খরচ বেড়ে যাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে কেউ খামার করতে আগ্রহী হচ্ছেন না। বাজারের গো-খাদ্যের দাম বেশি হওয়াই খরচ অনেক বেড়ে গেছে। হাটে পশুর বাজার ভালো না হলে তাদেরকে লোকসান গুনতে হবে।

মৌলভীবাজার জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো: আশরাফুল আলম খান বলেন, জেলার কোনো খামারে রোগবালাই নেই। কৃষকরা যাতে করে ভালো দাম পায়, সে বিষয়ে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সকল উপজেলায় আমাদের টিম রয়েছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..