সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০২:৩১ অপরাহ্ন
সোমবার বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেয়া নিয়মিত বুলেটিন থেকে আরও জানা যায়, কুশিয়ারায় বিপদসীমার ২৭ সেমি. নীচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হলেও ঘরবাড়ি এখনো তলিয়ে রয়েছে।
এদিকে সোমবার কুশিয়ারা নদী পাড়ের রাজনগর উপজেলার উত্তরভাগ ও ফতেপুর ইউনিয়নে গেলে দেখা যায়, নদী পাড়ের বকশিপুর, ছিক্কাগাঁও, কামালপুর, আমনপুর, সুরিখাল, যুগিকোনা, কেশরপাড়া, সুনামপুর, উমরপুর, কান্দিগাও, জোড়াপুর, রামপুর ও ফতেপুর ইউনিয়নের সাদাপুর, হামিদপুর, বেড়কুড়ি, শাহাপুর, জাহিদপুর, আব্দুল্লাহপুর, ইসলামপুর ও সদর উপজেলার মনূমুখ ও খলিলপুর ইউনিয়নের ব্রাম্মণগ্রাম, হামরাকনো, নতুন বস্তি ও দাউদপুর এলাকাসহ নদী পাড়ের চার ইউনিয়নের প্রায় ৪০টি গ্রাম এখনো প্লাবিত রয়েছে।
নদী পাড়ের জলমগ্ন এলাকার বন্যাক্রান্তদের সাথে কথা বললে তারা জানান, কুশিয়ারা নদী থেকে পানি কমতেই চাচ্ছে না। প্রতিদিন এক থেকে দুই সেমি. পানি কমছে। তারা জানান, এখনো নদীপাড়ের প্রায় ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ মানুষের ঘর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। রাস্থা-ঘাট ও উঠানের ৯৫ শতাংশ জায়গা তলিয়ে রয়েছে।