1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০১ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

এক দেশে থেকেও স্বামী-সন্তান থেকে ৪ বছর বিচ্ছিন্ন

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৩০ মার্চ, ২০২১
  • ৩৬২ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : নিভিন ঘারকুয়াদ, এই ফিলিস্তিনি নারী পাঁচ সন্তানের জননী। ছোট সন্তানকে নিয়ে বাবা-মার সঙ্গে হামাস নিয়ন্ত্রণাধীন গাজায় বাস করেন। আর তার স্বামী সামি ঘারকুয়াদ অপর চার সন্তানকে নিয়ে থাকেন পশ্চিম তীরে। এক দেশের দুই অঞ্চল হওয়া সত্তেও এই নারী চার বছরে মাত্র একবারই স্বামী সন্তানদের দেখা পেয়েছেন।

নিভিন গাজা উপত্যকার জুহর আল দ্বীক গ্রামে থাকেন। তিনি জানান, ১৮ বছর আগে সামি ঘারকুয়াদের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। সামি ইসরায়েলের বিভিন্ন জায়গায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। তিনি সবসময় গাজা আর পশ্চিম তীরে যাওয়া-আসার মধ্যেই থাকতেন। সামি মাঝেমাঝে তাদের সঙ্গে এসে থাকতেন।

২০০৭ সালে হামাস নির্বাচনে জয়ের পর গাজার নিয়ন্ত্রণ নেয়। এর পরই এই উপকূলীয় ছিটমহলে কঠোর অবরোধ দেয় ইসরায়েল। আর এতেই স্বামীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন নিভিন।

পাঁচ সন্তানের জননী এই নারী স্বামীর কাছে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য চেষ্টা চালাতে থাকেন। সে উদ্দেশ্যে তিনি বড় চার সন্তানকে তাদের বাবার কাছে পাঠিয়ে দেন।

কিন্তু এরপর তিনি নিজে আর পশ্চিম তীরে যাবার অনুমতি পাচ্ছেন না। তখন থেকেই চার বছরে মাত্র একবার নিজের সন্তানদের দেখতে পেরেছেন নিভিন।

স্বামী সন্তানদের সাথে দেখা করার জন্য ২০১৪ সাল থেকে পাঁচবার ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন তিনি। কিন্তু তার আবেদনে সাড়া দেয়নি ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ। ফলে পুরো পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন তিনি।

ফলে স্বামী-সন্তানদের থেকে বিচ্ছিন্ন জীবন যাপন করছেন। দূরত্বটা মাত্র ২০০ কিলোমিটার। কিন্তু চার বছরে স্বামী ও সন্তাদের সাথে দেখা মিলেছে মাত্র একবার। আর ভিডিও কলই এখন এই নারীর একমাত্র ভরসা। মা থাকতেও সন্তানরা মা ছাড়া বড় হচ্ছে এটা তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না।

তিনি বলেন, ওদের সাথে এক বিছানায় ছাড়া আমি ঘুমাতে পারতাম না। আর গত চার বছরে আমি ওদে

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..