উখিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মানবিক বিবেচনায় তালিকাভিত্তিক কর্মহীনদের পাশাপাশি ৩৩৩–এ কল করেও ইতিমধ্যে তিন শতাধিক মানুষ পেয়েছেন খাদ্যসহায়তা। একদিকে বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন, অন্যদিকে কর্মহীন মানুষদের অন্নের ব্যবস্থা করতেও আমরা সব সময় প্রস্তুত।দুরবস্থায় সরকারি সহায়তা পেয়ে খুশি ইনানী সৈকতের পর্যটনসেবীরা। বিচ ফটোগ্রাফার শাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পর্যটক না আসার কারণে দীর্ঘদিন ধরে আমাদের আয়ের পথ বন্ধ, খুব খারাপ সময় যাচ্ছে। এ অবস্থায় সহায়তার প্রয়োজন ছিল, প্রশাসন আমাদের মনে রেখেছে, তার জন্য কৃতজ্ঞতা।বিচ বাইকচালক নুরুল আমিন বলেন, ‘বিচে মানুষ এলে আমাদের পেটে খাবার জোটে, লকডাউনে খুব কষ্টে আছি। সাহায্য করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।’
এ সময় উখিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল মামুনসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারি সিদ্ধান্তে ১ এপ্রিল থেকে তিন মাস ধরে বন্ধ রয়েছে কক্সবাজার জেলার সব পর্যটনকেন্দ্র।