1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:১৯ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বি,এন,পির কেন্দ্রীয় নেতা, একাত্তোরের অকুতভয় বীর মরহুম আবুল হারিছ চৌধুরীর কন্যার রীট মহামান্য হাইকোর্ট এর রুলজারীঃ বাপকা বেটি হারিছ কন্যাকে ধন্যবাদ মরনোত্তর সম্মান ও রাষ্ট্রীয় মর্য্যাদায় দাফনের দাবী

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৭২ বার পঠিত

মুজিবুর রহমান মুজিব :: বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদী দল বি,এন,পির এককালীন প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় নেতা, একাত্তোরের অকুতভয় বীর বাংলাদেশের একাধিক মেয়াদের সফল সাবেক প্রধান মন্ত্রী, দেশ নেত্রী বেগম খালেদাজিয়ার রাজনৈতিক সচিব মরহুম আবুল হারিছ চৌধুরীর লাশ কবর থেকে তুলে ডি,এন,এ টেষ্টের নির্দেশ দিয়েছেন মহামান্য হাইকোর্ট। গত ৪ঠা সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের বিজ্ঞ বিচারপতি এ,কে,এম, আসাদুজ্জামান এবং বিজ্ঞ বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুবুল ইসলামের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। মরহুম আবুল হারিছ চৌধুরীর কৃতি কন্যা ব্যারিষ্টার সামিরা তানজিম চৌধুরীর রীট আবেদনের শুনানী নিয়ে মহামান্য হাইকোর্ট এই আদেশ দেন। আদালতে হারিছ চৌধুরীর কন্যা দায়েরকৃত রীট এর শুনানী করেন ব্যারিষ্টার মাহদীন চৌধুরী। অপরাধ তদন্ত বিভাগ সি,আই,ডি পরিচালককে এই নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়াওমহামান্য হাইকোর্ট দয়াপরবশ হয়ে মরহুম হারিছ চৌধুরীর কন্যার প্রার্থনার প্রেক্ষিতে, অপরাধি হিসাবে “ইন্টার পোল” এ হারিছ চৌধুরীর নামে রেড নোটিশ কেন প্রত্যাহার হবে না এবং শেষ ইচ্চা অনুযায়ী বীর মুক্তি যুদ্ধা হিসাবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় নিজ জেলা সিলেটে কেন তাকে কবরস্থ করা হবে না, সব প্রশ্ন ও প্রার্থীত মতে রুলজারী করেছেন মহামান্য হাইকোর্ট। স্বরাষ্ট্র সচিব, স্থানীয় সরকার সচিব, জন্ম-মৃত্যো নিবন্ধনের রেজিষ্ট্রার জেনারেল, সি,আই,ডির পরিচালক, ঢাকা পুলিশ সুপার ও সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকেও রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। দৈনিক মানব জমিনের সচিত্র রিপোর্ট মোতাবেক রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হারিছ চৌধুরীর কন্যা সামিরা তানজিম চৌধুরীর তথ্য মতে ওয়ান ইলেভেনের পর দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দলের উপর শাসক গোষ্ঠির ঝুলুম নির্যাতন মামলা মোকদ্দমা গ্রেপ্তারের মাঝে ও দেশ প্রেমিক হারিছ চৌধুরী দেশ ত্যাগ করেন নি, কিংবা দল ও দল নেত্রীর পক্ষ ত্যাগ করে ড. ফখর উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন সরকারের সমর্থন করেন নি, কিংবা সরকারের লেজুর বৃত্তি করার জন্য কিংস পার্টি ও গঠন করেন নি। রাজধানী ঢাকার “পাহ্ণ পথে” একটি বাসায় আত্ব গোপন করেছিলেন তিনি। বয়োঃবৃদ্ধি ও বার্ধক্য জনিত অসুস্থতায় নিয়মিত চিকিৎসা নিতে পারেন নি। বৈশ্বিক ব্যাধি ঘাতক করনায় আক্রান্ত হয়ে হারিছচৌধুরী বিগত একুশ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর ঢাকার এভার কেয়ার হাসপাতালে ইন্তিকাল করেন। তাকে বিভিন্ন প্রতিকুলতার মাঝে সাভারে জামিয়া খাতামুন নাবিয়িন মাদ্রাসার কবর স্থানে দাফন করা হয়। একমাত্র সত্য সন্ধানী দৈনিক মানব জমিন বস্তু নিষ্ট সংবাদ প্রকাশ করলেও বিভিন্ন মহল থেকে ধোয়াসা বিতর্ক ও বিভ্রান্তির সৃষ্টি করা হয়। মরহুম হারিছ চৌধুরী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং সিলেটের বিশিষ্ট ও শিক্ষিত পরিবারের সন্তান। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায়“গার্ড অব অনার” দিয়ে জাতি তার কৃতি সন্তানকে শেষ সম্মান প্রদানের কথা। কবর জিয়ারত দোয়া, দুরুদ, মিলাদ শরীফের মাধ্যমে তার রুহের মাগফিরাত কামনা করার কথা, কিন্তু তা হয় নি, হচ্ছে না, দুঃখও দূর্ভাগ্য জনক ভাবেঅনেকটা আনজুমানে মফিদুল ইসলামের লাওয়ারীশ লাশের মত নীরবে নিঃশব্দে চলে গেলেন। পড়ে আছেন। কিন্তু তিনি ত তা নন। যোগ্য পিতার যোগ্য কন্যা বাপকা বেটি সামিরা চৌধুরী পিতার নামেমরনোত্তর সম্মানের জন্য দেশের সর্ব্বোচ্য আদালতে আইনী আশ্রয় নিয়েছেন। মহামান্য উর্ধ্ব আদালত আইন ও মানবিক বিবেচনায় রুলজারী করেছেন। একজন মুক্তি যোদ্ধা হিসাবে আশা করব ভ্রাতৃ প্রতিম মরহুম হারিছ চৌধুরীর লাশ ডি,এন,এ টেষ্টের মাধ্যমে যথাযোগ্য মর্যাদায় রাষ্ট্রীয় সম্মান সহকারে সমাহিত করা হউক, তার রুহের মাগফিরাত এবং শান্তিময় “বরযকি” জীবন কামনা করি। ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক ও সামাজিক কারনে আবুল হারিছ চৌধুরীর সঙ্গেঁ আমার পরিচয় ও সামান্য সম্পর্ক ও ছিল। বয়সে সমসাময়িক। দীর্ঘ দেহ উজ্জল চেহারা আকর্ষনীয় গোফ সমেত সুবেশি হারিছ চৌধুরী ছিলেন আমুদে ও আলাপি লোক।দুঃসাহসী হিসাবে মুক্তিযুদ্ধে তার বীরত্ত পূর্ন ভূমিকা ইতিহাসেরঅংশ। আমি মফস্বল ও তিনি ঢাকা বাসি হওয়ায় তার সঙ্গেঁ আমার দেখা সাক্ষাত হলেও কথা হয়েছে কম, তাও রাজনৈতিক কারনে। তিনি ঢাকায় অবস্থান ও সাংঘটনিক কার্য্যক্রমে কারনে পদ পদবি পেয়েছেন। দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে, বেগম খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী অতঃপর দেশ নেত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব এর দায়িত্ব পেয়েছন। পদটি প্রতিমন্ত্রীর মর্য্যাদা সম্পন্ন ছিল। নব্বইর দশকে আমাদের শ্রদ্ধেয় নেতা তৎকালীন অর্থ মন্ত্রী এম, সাইফুর রহমান বিশ্বব্যাংক ও আই,এম,এফ এর প্রধান নির্বাচিত হলে বিদেশ থেকে দেশে আসার সাথে সাথেই ঢাকা বিমানবন্দরে স্বাগত জানাব সম্ভর্ধনা দেব। যেই কথা সেই কাজ, এখানে আমার মৌলভীবাজার দর্পন আর ঢাকায় মৌলভীবাজার জেলা সমিতি আছে। তখন তিনি টেকনোক্রেট মিনিষ্টার। ঢাকায় গেলাম মন্ত্রী মহোদয় এরপরমাত্বীয় মৌলভী আব্দুল ওয়ালি সিদ্দিকী সহ তিনিও দলীয় একজন প্রভাবশালী নেতা। ঢাকায় আছেন মৌলভীবাজারসমিতির সংঘটক আলহাজমুকিত খাঁন। বিমান বন্দরেই পাওয়া গেল বিন,এন,পির তরুন নেতা হারিছ চৌধুরীকে। অনেক আলাপ হল, বিমান বন্দরেই আমরা আনন্দ উল্লাস করলাম। এই সরকারমলেই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী দেশ নেত্রী বেগম খালদা জিয়ার সঙ্গেঁ মৌলভীবাজার এলেন আবুল হারিছ চৌধুরী। জন সভা নয়, সময়ের স্বল্পতা কিংবা বহুবিদ কারনে বেগম জিয়ার সুধী সমাবেশটি অনুষ্টিত হয়ে ছিল এম, সাইফুর রহমান অডিটরিয়মে। আমাদের নেতা জনাব এম সাইফুর রহমানের ইচ্ছা মাফিক স্থানীয় ভাবে একমাত্র বক্তাছিলাম আমি। তখনও আমি অনলবর্ষি বক্তা এখন আর যানই। জননতো হারিছ চৌধুরী খাস সিলেটি ভাষায় একটি শ্রæতি মধুর ও আকর্ষনীয় বক্তৃতা দিলেন। আমি মূলত দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কৃতজ্ঞতা জানালাম আমরা জেলা বাসি আমাদের নেতাকে সম্মানিত না করলেও নির্ব্বাচিত না করলেও তিনি তাকে আমাদের বৃহত্তর সিলেট বাসিকে মূল্যায়ন করেছেন, সম্মান দিয়েছেন। আমার কথা ছিল আমাদের নেতাকে আমরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্ব্বাচিত করব। ঐ দিন রাতেই মন্ত্রী মহোদয় এর ভ্রাত স্পুত্র আমার প্রিয় রুহেল ইসলাম ঢাকা থেকে ফোনে জানাল মেডাম খালেদা জিয়া মৌলভীবাজার সফর নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন, আমার বক্তৃতায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করতঃ পরিচয় জানতে চেয়েছেন। এই সময় এই সরকারমলেই আমিও ঢাকা প্রবাসী সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ আলহাজ আব্দুল মুকিত খান ঢাকা থেকে পত্রিকা প্রকাশ করব, অর্থের যোগান দিতে হবে আমাকে এককভাবে। আমি সম্মতি প্রকাশ করতঃ রাজনীতি, রম্য ও সাহিত্য পাক্ষিক শানেনুযুল প্রকাশ করি। জাতীয় প্রেস ক্লাবে শুভ প্রকাশনানুষ্টানে স্বাভাবিক ভাবেই প্রধান অতিথি আমাদের নেতা ভাষা সৈনিক এম, সাইফুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরী। ঢাকায় আমার সাংবাদিক আইনজীবী মুক্তিযোদ্ধা বন্ধু বান্ধব থাকলেও আমি ঢাকা বাসি নই মফস্বলি। প্রকাশনানুষ্টান সফল করতে ভ্রাতৃ প্রতিম আব্দুল মুকিত খানকে নিয়ে অনেক বেগ পেতে হল। কারন সভায় লোক কম হলে আমাদের নেতা এম, সাইফুর রহমান নারাজ হন। আর আমার ইচ্ছা আগামী নির্ব্বাচনের আগপর্যন্ত তাঁকে নিয়ে যত সভা সমাবেশ করব তা হবে জমজমাট। পত্রিকা প্রকাশের আমন্ত্রনপত্র নিয়ে যাদের কাছেই গিয়েছি, প্রশংসিত হয়েছি। তখন কাকরাইল “আশা কার” এ বসেন আব্দুল হারিছ চৌধুরী। আমাদেরকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানালেন। আপ্যায়ন করালেন। দাওয়াত কবুল করলেন আমাকে সিলেটি ভাষায় বল্লেন“হাই কোর্ট আইঔকা ভালা লেখালেখির সুযোগ পাইবা”। দাওয়াতপত্র নিয়ে আমরা সিলেটের বিশিষ্ট নেতা ও ব্যবসায়ী শফি আহমদ চৌধুরী এবং ঢাকায় কম্মরত সরকারি চাকুরে ভ্রাতৃ প্রতিম আব্দুল কাদির মাহমুদ এর কাছে ও যাই সম্মানিত হই। মায়া পাই। আবুল হারিছ চৌধুরী বিশুদ্ধ ও খাস সিলেটিতে বক্তৃতাদিতে তিনি যেমনি ছিলেন পারদর্শি, ঠিক তেমনি ইংরেজীতে কথা বলতেও ছিলেন পারঙ্গঁম। শেরে বাংলানগরে বি,এন,পির জাতীয় কাউন্সিলে যোগ দিয়ে ছিলাম এই সময়। সম্মেলনের ইংরেজী অংশের উপস্থাপনায় ছিলেন মুক্তি যোদ্ধা আবুল হারিছ চৌধুরী। তাঁর উপস্থাপনা ও বিশুদ্ধ ইংরেজী উচ্চারন ছিল উপভোগ করার মত। সেবার কাউন্সিলারদেরভীরে ও কাতারে বসাছিলাম, তাঁকে কাছে গিয়ে ধন্যবাদ জানাবার সুযোগ হয়নি।বেগম জিয়ার নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোট সরকারমলে আবুল হারিছ চৌধুরী ও মোসাদ্দিক আলী রাজনৈতিক সচিব হন। আমার ¯েœহ ভাজন ও অনুজ প্রতিম সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনছারি মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর এ্যঃপ্রেস সেক্রেটারী নিযুক্ত হন। আমি মাননীয় অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী শ্রদ্ধেয় এম, সাইফুর রহমানের একক ইচ্ছা, বদান্যতা ও বদৌলতে একটি রাষ্ট্রায়াত্ব বানিজ্যিক ব্যাংক এর পরিচালক অতঃপর নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান হয়েছিলাম। যার যার ভূবনেব্যস্থ ছিলাম, দেখা হলেও কথা হত কম। সে সময় দেখা জাসাস নেতা মুশাররফ হোসেন ঠাকুর এখন জ্ঞানে গুনে একজন পূর্ন মানুষ, টিভি টক শো-তে দেখলে আনন্দিত আবেগ আপ্লুত হই। মেঘে মেঘে অনেক বেলা হয়ে গেলে আমি এখন জীবন সায়াহ্ণে শয্যাশ্যায়ী। গাড়ী চলে না চলে না-রে অবস্থা। বীর মুক্তিযোদ্ধা হারিছ চৌধুরী কবর বাসি। আশা করব মহামান্য উর্দ্ধ আদালতের নির্দেশ মোতবেক লাশতুলে ডি,এন,এ টেষ্ট শেষে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বসম্মানে রাষ্ট্রীয় মার্য্যাদায় দাফন হবে। তার শেষ ইচ্ছানুযায়ী এই শেষ সম্মান টুকু তিনি পাবেন। তার উপর জারীকৃত আওয়ামী পরোওয়ানা প্রত্যাহার করা হবে। একজন জন আদম সন্তান ও উম্মতে মোহাম্মদির ইন্তিকালের পর মৃতদেহ আল্লাহর হাওলা হয়ে যায়, দুনিয়াবি কোন আইন কানুন, পরোওয়ানা প্রযোজ্য নয়। একাত্তোরের অকুতভয় বীর বি,এন,পির কেন্দ্রীয় নেতা আবুল হারিছ চৌধুরীর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি, তারকৃতি কন্যা ব্যারিষ্টার সামিরা তানজিম চৌধুরী ও শোক সন্তপ্ত পরিবারবর্গকে সমবেদনা, সহানুভূতি ও শুভ কামনায় মহান মালিক আল্লাহ আমাদের সকলের সহায় ইউন,এই মোনাজাত সহ আমীন।
[মুক্তিযোদ্ধা। এডভোকেট হাইকোর্ট। একটি রাষ্ট্রায়াত্ত বানিজ্যিক ব্যাংক এর সাবেক পরিচালক ও চেয়ারম্যান নির্বাহী কমিটি।]

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..