1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২২ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

তথ্য কমিশন দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত হয়েছে: ড. ইফতেখারুজ্জামান

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৭২ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: তথ্য কমিশন দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের তথ্য কমিশন ভবনে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ২০০৯ সালে যখন তথ্য অধিকার আইন প্রণীত হয়, তখন সেটাকে একটা অর্জন হিসেবেই গণ্য করা হচ্ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা গেল এ অর্জন কেবলই কাগজে-কলমে, তার প্রাপ্তিটা সরাসরি পাওয়া যায়নি। বিশাল এক জনগোষ্ঠী এ আইনের ব্যবহার ও উপযোগিতা সম্পর্কে অবহিত ছিল না।

তিনি বলেন, তথ্য চাইতে গেলে একজন মানুষকে কেন মামলা-হামলার শিকার হতে হবে। কারণ হচ্ছে, এ আমলাতন্ত্রের মধ্যে এখনো ব্রিটিশ শাসনামলের মতো এক গোপনীয়তা কাজ করে। কর্মকর্তারা মনে করেন তথ্যের মালিক কেবল তিনিই, অথচ তথ্যের মালিক কিন্তু জনগণ। তথ্য কমিশন দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। কমিশনের শীর্ষ নেতারা ছিলেন দলীয় ক্যাডার। এ অবস্থার যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, নতুন বাংলাদেশে আমরা সেই প্রত্যাশা করি।

টিআইবি পরিচালক আরও বলেন, দুর্ভাগ্যের বিষয়, বাংলাদেশে কমিশন শব্দ যতগুলো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত, তার সবগুলো প্রতিষ্ঠান আমাদের অবসরপ্রাপ্ত দলীয় প্রভাবে প্রভাবিত ব্যক্তিদের রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে পরিণত হয়েছে। যে কারণে আমরা কাগজে-কলমে অনেক কিছুই পেয়েছি, কিন্তু বাস্তবে দুর্নীতি দমন কমিশন হোক, নির্বাচন কমিশন হোক, মানবাধিকার কমিশন কিংবা অন্যান্য কমিশন হোক, আইন অনুযায়ী তাদের সত্যিকারের ভূমিকা পালন করতে এখনও তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

দেশের তথ্য অধিকার আইনে বেশ কিছু দুর্বলতা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ আইনে অনেক দুর্বলতা আছে, যে কারণে আমি সরকারের কাছে আহ্বান জানাবো, সরকারি উদ্যোগে, সংশ্লিষ্ট অংশীজনকে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত করে তথ্য অধিকার ফোরাম একটি সংস্থা আছে, তাদের নেতৃত্বে গণমাধ্যমসহ সবার সঙ্গে আলোচনা করে, যেই স্বপ্ন থেকে এ আইন করা হয়েছিল, সেটা যেন নিশ্চিত করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তবে তিনি অসুস্থতাজনিত কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।

তথ্য কমিশন বাংলাদেশের পরিচালক এস এম কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..