1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৪০ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

থাকবে না এফবিআই, মাস্ক-বিবেককে নতুন দপ্তর দিলেন ট্রাম্প

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৩৩ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : রিপাবলিকান দলে নিজের সাবেক প্রতিদ্বন্দ্বী বিবেক রামস্বামী, স্পেসএক্স ও টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে সরকারের দক্ষতা উন্নয়ন সংক্রান্ত নতুন একটি বিভাগে নেতৃত্বের দায়িত্ব দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

তাদের নিয়োগের ব্যাপারে ট্রাম্প এক বিবৃতিতে বলেছেন, এই দুই বিস্ময়কর আমেরিকান একসাথে আমার প্রশাসনের জন্য সরকারি আমলাতন্ত্রকে ভেঙে ফেলা, অতিরিক্ত বিধি-বিধান কমানো, অযথা ব্যয় কমানো এবং ফেডারেল সংস্থাগুলির পুনর্গঠন করার পথ প্রশস্ত করবে, যা ‘আমেরিকা বাঁচাও’ আন্দোলনের জন্য অপরিহার্য।

ট্রাম্পের জানিয়েছেন, ‘সরকারি দক্ষতা’ বিভাগটি সংক্ষেপে ‘ডজ’ নামে পরিচিত হবে। এটি ‘ডজ কয়েন’ নামের একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে নেওয়া হয়েছে; মাস্ক যাকে এক সময় ‘জনগণের ক্রিপ্টো’ বলে অভিহিত করেছিলেন।

মাস্ক ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার জন্য প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার দান করেছিলেন এবং তিনি ছিলেন ট্রাম্পের প্রচারণায় শীর্ষ পাবলিক ডোনারদের একজন। খবর বিবিসির।

অপর দিকে প্রাইমারিতে (মার্কিন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী বাছাই পর্ব) ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও; রিপাবলিকানরা ট্রাম্পকে প্রার্থী হিসেবে বেছে নিলে ট্রাম্পের বড় সমর্থক হয়ে ওঠেন বিবেক রামস্বামী।

ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় এই মাল্টি-মিলিওনিয়ার ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) বিলুপ্ত করে দেওয়াসহ বেশ কয়েকটি আমূল পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছিলেন।

নিজ নিয়োগের ব্যাপারে জানতে পেরে নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাস্ক লিখেছেন, জনগণ ধারণাই করতে পারবে না কতটা এফোঁড়-ওফোঁড় হতে চেলেছে। আর বিবেক লিখেছেন, আমরা কিন্তু সুবোধ হবো না।

ট্রাম্প তার বিবৃতিতে আরো বলেন, আমি সমস্ত আমেরিকানদের জীবনকে আরও ভাল করে তোলার প্রয়োজনে ইলন ও বিবেক দক্ষতার ওপর ভরসা রাখছি এবং ফেডারেল আমলাতন্ত্রের পরিবর্তনে তাদের সুপারিশ গুলোর অপেক্ষায় থাকছি।

নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জিতলেও ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন আগামী বছরের ২০ জানুয়ারি। তবে এর আগেই নিজের প্রশাসন সাজাবেন তিনি।

নির্বাচিত হওয়ার পর নতুন করে প্রায় চার হাজার পদে নিয়োগ দিতে হয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে। সেই তালিকায় মন্ত্রিসভার সদস্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা নিয়োগ করেন তিনি। ডোনাল্ড ট্রাম্প সেই প্রক্রিয়ায় একে একে গুরুত্বপূর্ণ পদ গুলোতে দায়িত্বে যারা থাকবেন তাদের নাম ঘোষণা করছেন। ইতোমধ্যেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ফক্স নিউজের হোস্ট পিট হেগসেথ ও হোমল্যান্ড সিকিউরিটির (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) জন্য ক্রিস্টি নোয়েমের নাম জানিয়েছেন তিনি।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..