স্টাফ রিপোটার: আজ মৌলভীবাজারে কাঁচাবাজার,মুদি দোকান,মাছের বাজার কাপড়ের শর্পিং মহল, মার্কেটসহ ছোট বড় কাপড়ের দোকান গুলোতে যে হারে বাড়ছে মানুষের আনাগোনা। আজ দেশের বেশির ভাগ জায়গায় উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। বাড়ছে প্রাণহানির ও আক্রান্তেও সংখ্যাও। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঈদের কেনাকাটায় হুমরি খেয়ে রাস্তায় ও দোকান পাঠে বের হয়েছেন কোমলতি শিশুকে নিয়ে নারী-পুরুষরা। ঈদকে সামনে রেখে সবকিছু বিবেচনা করে চলাফেরার ওপর বিধিনিষেধ শিথিল করতে হয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক ব্যবহার করে চলতে হবে। তবুও মানুষ নিজে ও অপরকে রক্ষার কথা চিন্তা না করেই ঘর থেকে হুমরি খেয়ে বের হয়েছেন।

গত ১৬জুলাই থেকে কিন্তু বেশির ভাগ এলাকায়ই স্বাস্থ্যবিধি মানতে চাইছে না মানুষ। মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ ও মৃত্যুর মিছিল ক্রমেই দীর্ঘ হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এ ভাইরাস সারাদেশে আরও ২০৪জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৭হাজার ৬৬৯জনে। ২৪ঘণ্টায় মৃত ২০৪ জনের মধ্যে পুরুষ ১২৫ ও নারী ৭৯জন। তাদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে ১৬১জন,বেসরকারি হাসপাতালে ৪১জন এবং বাড়িতে দুইজন মারা যান।
একই সময়ে করোনায় আক্রান্ত হিসেবে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন আরও আট হাজার ৪৮৯জন। এ নিয়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০লাখ ৯২হাজার ৪১১জনে।

সে অনুপাতে মৌলভীবাজারে মারাত্বক আকার ধারন করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন অনেকে। মৌলভীবাজার জেলার গ্রামগজ্ঞের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,হাটবাজার,শপিং মল, হোটেল-রেস্তোরাঁ ও চায়ের দোকানে বেড়েই চলেছে মাস্কবিহীন,গাদাগদি আনাগোনা স্বাস্থ্যবিধির উদাসীনতা দেখা গেছে।

প্রতিদিনই যে হারে বাড়ছে করোনায় মৃত্যু ও আক্তন্তের সংখ্য। বিধায় সরকারের বিধি নিষেধ মেনে চলুন, নিজে বাচুন, অন্যকে বাচাতে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহবান জানান সচেতন মহল।