1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

দুদককে ঢেলে সাজাতে সাঁড়াশি অভিযান ছাড়া উপায় নেই : ইফতেখারুজ্জামান

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৭৭ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট: দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) ঢেলে সাজাতে সাঁড়াশি অভিযান ছাড়া আর কোনো উপায় নেই বলে জানিয়েছেন দুদক সংস্কারে গঠিত কমিশনের প্রধান এবং ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান

তিনি বলেন, দুদকে বৈষম্য ও দুর্নীতি একটি স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি বিব্রত হয়েই বলছি, এই চিত্র এখনো আমাদের সামনে আছে। তাই প্রতিষ্ঠানকে ঢেলে সাজাতে সাঁড়াশি অভিযান ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। তরুণদের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে এছাড়া আর কোনো উপায় নেই।

 

আজ সোমবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ মিলনায়তনের আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

 

ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে দুর্নীতিবাজরা রাষ্ট্র কাঠামো দখল করে রেখেছে, যাতে সব অন্যায় ও দুর্নীতি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এভাবেই দুর্নীতিগ্রস্ত কর্তৃত্ববাদী সরকারের জন্ম হয়েছে।’

সংস্কার কাজ করতে গিয়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিসহ দুদক কর্মকর্তাদের দুর্নীতির ভয়াবহ চিত্র ধরা পড়েছে বলেও জানান তিনি।দুর্নীতি দমন কমিশন একা দুর্নীতি দমন করতে পারে না বলে মনে করেন ড. ইফতেখার। তিনি বলেন, এই কমিশন হতে হবে গ্লোবাল একটি কমিশন। তবে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন না হলে গ্লোবাল কমিশন করেও কোনো লাভ হবে না।

এসময় তিবি তরুণ প্রজন্মের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার চেতনার কথা উল্লেখ করে বলেন, সেই চেতনা যদি রাজনীতি আর আমলাতন্ত্রে প্রতিফলিত হয়, তাহলেই দেশ থেকে পরিপূর্ণরূপে দুর্নীতি বিতাড়িত করা সম্ভব।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, তরুণরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে শুরু করেছিল, বৈষম্যের অন্তর্নিহিত একটি কারণ হলো দুর্নীতি। তারা সেটি উপলব্ধি করেই আন্দোলন শুরু করেছিল। এমনকি শেষ পর্যন্ত আমাদের ওপর যে কর্তৃত্ববাদী মানসিকতা চেপে বসেছিল, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে সেই কর্তৃত্ববাদিতার অবসান হয়েছে। এই তরুণ প্রজন্ম আমাদের জন্য যে সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করেছে, সে আলোকে রাষ্ট্র সংস্কার এবং রাজনৈতিক সমঝোতার পথ আমাদের তৈরি করতে হবে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..