আমি মৌলভীবাজার শহরে বেরীরপার এলাকায় অবস্থিত সৈয়দ মানি একচেঞ্জার নামক প্রতিষ্টানের স্বত্বাধিকারী। যার লাইসেন্স নং বৈমুনি ১৪৪/৯৭-১৮৮৪।
প্রতিষ্টানটি ১৯৯৭ ইংরেজি হতে সততা ও নিষ্টার সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে। সঙ্গত কারণে মৌলভীবাজার জেলা প্রবাসী অধ্যুসিত হওয়ার সুবাধে প্রতিষ্ঠানটি এ অঞ্চলের সর্বমহলে পরিচিত। ইদানিং একটি চিহ্নিত কুচক্রি মহল আমাদের প্রতিষ্টানের সুনাম আর ঐতিহ্য বিনষ্ট করার জন্য দীর্ঘদিন যাবৎ নানা ভাবে হীন প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। এরই অংশ হিসেবে গত ২১/১২/২০২৪ইং তারিখে দৈনিক ঘোষনাসহ কতেক সোশ্যাল মিডিয়ায় ও পোর্টালে “সৈয়দ মানি একচেঞ্জার প্রশাসনের আড়ালে চলছে অবৈধ হুন্ডির রমরমা ব্যবসা” শিরোনামে আমাদের প্রতিষ্ঠানকে জড়িয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে বিষয়টি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়। প্রতিবেদক তার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন যে অবৈধ ব্যবসা বাণিজ্যের কারণে সরকার বিপুল পরিমানের রাজস্ব হারাচ্ছে। এতে আরও উল্লেখ কারা হয়, সৈয়দ মানি একচেঞ্জার অধিক মুনাফায় ডলার-পাউন্ড ক্রয় বিক্রয় করছে। ফলে গ্রাহকদের অভিযোগের অন্ত নেই। সৈয়দ মানি একচেঞ্জার ও মেসার্স মাসুদ ফার্মা ২টা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে ব্যবসা চালাচ্ছে যা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

এতে উল্লেখ করা হয়, সৈয়দ মানি একচেঞ্জার মাত্র ১৫% ভ্যাট প্রদান করে, অথচ পাসপোর্ট এন্ডোর্সমেন্টের ক্ষেত্রে ১৫% ভ্যাট প্রদান করা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদিত। এছাড়াও প্রতিবেদনটিতে আমাদের প্রতিষ্ঠানকে জড়িয়ে হুন্ডি ব্যবসার মতো অবৈধ অপবাদ দেয়া হয়েছে। যা প্রতিষ্ঠানটি সুনাম মারাত্মকভাবে নষ্ট হয়েছে। আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে দুড়তার সাথে জানাচ্ছি যে, সৈয়দ মানি একচেঞ্জার বাংলাদেশ ব্যাংক হতে অনুমোদিত ও সকল প্রকার আইন ও সরকারী নীতিমালা মেনে পরিচালনা করা হয়। কিন্তু জনৈক প্রতিবেদকের করা প্রতিবেদনটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হলে আমাদের কাছে মনে হয়েছে প্রতিবেদনটি কোন একটি পক্ষের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে একতরফা আমাদের প্রতিষ্টানের সুনাম বিনষ্টকরার লক্ষে করা হয়েছে। যার সাথে সত্যের লেশ মাত্র সম্পর্ক নেই।

অতএব মনগড়া ও পক্ষপাতদুষ্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচারে সুনামধন্য প্রতিষ্টানের মানহানীসহ সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করা হয়েছে তাই প্রচারকৃত প্রতিবেদনের অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

কর্তৃপক্ষ- সৈয়দ মানি একচেঞ্জার, শ্রীমঙ্গল সড়ক বেরীরপাড়, মৌলভীবাজার।

তারিখ: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রি: