1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ০২:২৩ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

প্রায় ৭ কোটি টাকা লোকসান মৌলভীবাজারের খামারিদের

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই, ২০২১
  • ৮১৮ বার পঠিত

বিষেশ প্রতিনিধি : ঈদুল আজহার আগে মঙ্গলবার কুরবানির পশুর হাটের শেষদিন হঠাৎ করেই ‌‌দাম কমতে শুরু করে। দিনে বাজার ভালো তাকলেও রাতে হঠাৎ করেই বৃষ্টি শুরু হওয়ায় আশানুরুপ বিক্রি নেই, লাভ দূরে থাক যে দামে অন্তত লোকসান দিয়েও পশু বিক্রি করতে পারছেন না বিক্রেতারা।

১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার গরু ক্রেতারা দাম হাকাছেন ৮০-৮৫ হাজার। এতে বিশাল লোকসানের মূখে পরেছেন খামারিরা।

জেলা গবাদি পশু অধিদপ্তর সূত্রে এই বছর প্রায় ৭ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে বলে জানা যায়। কিন্তু ব্যবসায়ী ও খামারিদের সাথে কথা বলে তারা জানান এই লোকসান ২০ লক্ষ টাকার কম হবে না। সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র খামারি ও প্রান্তিক খামারিরা যারা বেশি দাম পাওয়া আশায় ছিল।

বাজার থেকে বাড়িতে গরু ফিরেয়ে আনেন প্রদিপ দাস বলেন, আমি ১লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা দিয়ে ২টি গরু ক্রয় করছি ১ বছর আগে ঈদে বিক্রয় করবো বলে। বাজারে গরু তুলার পর দাম হয় ১ লক্ষ ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা। গরু ক্রয় কারা পর আমি ৫০ হাজার টাকা মত খরচ হয়েছে। তাহলে আমি কিভাবে গরু বিক্রয় করবো। তাই বাড়িতে নিয়ে এসেছি ভালো দাম পেলে বিক্রয় করবো।

মৌলভীবাজার জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো আব্দুস ছামাদ জানান, আমরা খবর নিয়ে দেখেছি জেলা ১০% মত গরু বিক্রয় হয় নাই। করোনা জনিত কারণে শেষ দিকে দাম মন্ধা গেছে। গ্রাহক কম ছিন প্রবাসিরা অনেকেই আসতে পারে নাই। লকডাউনে আর্থিক সমস্যার কারেণ গ্রাহক কমছিল। সারা দেশে একেই চিত্র মানুষ বড় গরু ক্রয়ের সামর্থ্য হারিয়ে ফেলেছে। জেলায় ৬৮ হাজার গরু প্রস্তুত ছিল। অনেকে বাড়িতে খামারে গিয়ে গরু ক্রয় করেছেন। অনেক কৃষক গরু প্রথমে বিক্রয় করে দিয়েছে। কিছু কৃষক বেশি দাম পাওয়া আশায় ছিল, ভালো দাম পায়নি বিক্রয় করেনি ফেরত নিয়ে গেছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী লোকসান হয়েছে। এই বার বাহিরের জেলার গরু বাজারে আসেনি।

হবিগঞ্জ এলাকর দিকে ১০টা ট্রাকে প্রায় ১০০ গরু জেলায় প্রবেশ করেছে । তারা বাজারে দাম মন্দা দেখে আর গরু আনেনি। এর মধ্যে কিছু বিক্রয় হয়েছে আর কিছু কম দামে বিক্রয় করে দিয়েছে।

শহরের স্টেডিয়াম গবাদি পশুর হাটের লিজদার মো. শাহাজান বলেন, মেঘের কারণে সব থেকে বেশি সমস্য হয়েছে। সারা রাত বৃষ্টি হয়েছে যারা ক্রয় করেতে পারছে তারা ক্রয় করছে। যারা পারেনি অন্য গরুর সাথে শরীকান হয়ে কোরবানি দেয়ে দিছে। আমাদের লোকসান হয়েছে ১০০%।

ছাগল বিক্রতারা কান্না করেদিছে গরু ব্যবসায়ী ভেঙ্গ পরে গেছে। যে গরু ২ লক্ষ টাকার খরচ হয়েছে সেই গরু ১ লক্ষ ৫০ হাজারে বিক্রয় করতে হয়েছে। শেষ বাজারে লক্ষ টাকা গরু বিক্রয় হয়নাই বলেই চলে। আমাদের এখন সব হিসাব করা হয় নাই। আমি সারা রাত বাজারে ছিলাম ছোট গরু ব্যবসায়ী ক্ষতি হয়েছে বেশি।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..