1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১৬ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

আপনার যে কাজগুলোতে প্রেমিকা চলে যেতে পারে

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০২১
  • ৩৬৫ বার পঠিত

লাইফস্টাইল ডেস্ক : সম্পর্ক অনেক সাধনা করেই গড়া হয়। কিন্তু সে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে প্রতি পদে পদে নিজেকে যেতে হয় পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। কোন সঙ্গীই অবহেলা পছন্দ করেন না।

তাই সচেতন থাকতে হয় নিজেকে। তবে কিছু বিষয় জানা থাকলে হয়ত ভুল এড়াতে পারবেন। তার জন্য জেনে নিতে হবে কোন দশটি কাজে আপনি প্রেমিকা হারাতে পারেন।

চলুন সেই কাজগুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-

সম্পর্কে ‘মশলা’ না রাখা:

পুরুষ যদি সম্পর্কটাকে একঘেয়ে করে ফেলে তাহলে নারীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। প্রতিদিন একই রেস্তোরাঁয় খাওয়া, একই জায়গায় ঘুরতে যাওয়া, প্রতিদিনের একই রকম রুটিনের বাইরে না যাওয়ার অভ্যাসের কারণে সম্পর্কে একঘেয়েমি চলে আসে। আর তখন সেই সম্পর্কের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন নারীরা।

আকাশচুম্বী প্রত্যাশার অভিযোগ:

একজন নারী যখন ব্রেকআপের কথা ভাবেন, তখন সঙ্গীর সঙ্গে কয়েকবার কথা বলে সব ঠিক করার চেষ্টা করেন। কিন্তু পুরুষ সঙ্গীটি যদি সম্পর্ক ঠিক করার চেষ্টা না করে উল্টো অবাস্তব প্রত্যাশার অভিযোগ তুলেন, তখন নারীরা সেই সম্পর্ক থেকে সরে যায়।

বন্ধুদের জন্য প্ল্যান ক্যানসেল করা:

কোনো প্রেমিক যদি তার প্রেমিকার জন্য বরাদ্দ করা সময়টা হুট করে বন্ধুদের দিয়ে দেয়, তাহলে সেই সম্পর্ক টিকে থাকার সম্ভাবনা খুবই কম। নারীরা এই বিষয়টি খুবই অপছন্দ করেন।

কোনো বিষয় লুকানোর প্রবণতা:

যদি পুরুষ সঙ্গীর মধ্যে কোনো কিছু লুকানোর প্রবণতা দেখা দেয় তাহলে নারীরা সেই সম্পর্কের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন। সম্পর্কে গোপনীয়তা ঢুকে পড়লে নারীরা সেই সম্পর্কে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত মনে করেন এবং সম্পর্ক ভেঙ্গে দেয়।

প্রয়োজনে পাশে না পাওয়া:

প্রেমিকার যখন খুব মন খারাপ কিংবা মন খুলে গল্প করতে মন চাইছে প্রেমিকের সঙ্গে, তখন প্রেমিক ব্যস্ত বন্ধুদের আড্ডায়। প্রয়োজনের কথা বললেও পাত্তাই দিচ্ছে না প্রেমিক। এমন অবস্থায় সেই সম্পর্ক রাখাটাকে অর্থহীন মনে করেন নারীরা।

শিশুসুলভ আচরণ:

যদি কোনো পুরুষ কখনোই ‘সিরিয়াস’ না থাকে, সব কিছুই হেসে উড়িয়ে দেয়, শিশুসুলভ আচরণ করে সবসময়, তাহলে নারীরা দায়িত্ব নিতে নিতে ক্লান্ত হয়ে যায়। এক সময়ে সেই সম্পর্কে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন এবং একজন ‘ম্যাচিউরড’ মানুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতে চায়।

মতামতের দাম না দেয়া:

পুরুষ যদি তার নারী সঙ্গীর মতামতকে কখনোই দাম না দেয়, তাহলে নারী নিজেকে গুরুত্বহীন মনে করেন। ফলে সম্পর্ক ভেঙে যায়।

ক্যারিয়ারকে বেশি প্রাধান্য দেয়া:

ক্যারিয়ার নিয়ে স্বপ্ন সবারই থাকে। কিন্তু সম্পর্কের ক্ষেত্রে সঙ্গীর চাইতে ক্যারিয়ারকে বেশি প্রাধান্য দিতে গেলে বিপদ। যত ব্যস্ততাই থাকুক সঙ্গীকে জানাতে হবে যে কাজের চাইতে তিনিই প্রিয়।

অন্য নারীর সঙ্গে তুলনা:

এই কাজ করেছেন তো মরেছেন। প্রেমিকার সঙ্গে সহকর্মী, প্রাক্তন প্রেমিকা কিংবা মা, কারোরই তুলনা করা যাবে না। নারীরা বিষয়টিকে অপমানজনক মনে করেন। ফলে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

প্রশংসার অভাব:

সুস্থ সম্পর্কের জন্য প্রশংসা থাকা উচিত। সঙ্গী কী পরেছেন, তাকে কেমন দেখাচ্ছে, এসব বিষয়ে মনোযোগ না দিলে নারীরা মনে করেন তার প্রতি প্রেমিকের কোনো আগ্রহই নেই। ফলে নিজেকে অবহেলিত মনে করে সম্পর্ক থেকে দূরে সরে যান তারা।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..