মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোটার: মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৮নং কনকপুর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, হরিদত্ত (রাখা) এলাকার আলকাছ মিয়ার সাথে জমি-জমা নিয়ে পুর্ব বিরোধ চলে আসছে মসুদ গংদের সাথে। সেই বিরোধকে কেন্দ্র করে গত ২২জুলাই সকালে দু পক্ষের মধ্যে সংর্ঘষ হয়। এসময় উভয় পক্ষের ১৫/২০জন আহত হন। আহতরা হলেন হামজা মিয়া,মোস্তফা মিয়া,ইকবাল মিয়া,মিয়াধন মিয়া,মহসিন মিয়া,সোহেল মিয়া,ফাইমসহ আরো কয়েকজন।
এ সংঘর্ষের সময় ৮নং কনুকপুর ইউনিয়নের ৭নং ওর্য়াডের মেম্বার মো: জমসেদ খান আলকাছ মিয়ার বাড়িতে গিয়ে মসুদ মিয়া গংদের পক্ষে অলকাছ মিয়াকে তার ছেলে সাহেল খান ফয়ছল মিয়াকে প্রকাশ্য মারধর করে। এতে গুরুতরভাবে আহত কয়েকজনকে সিলেট ও মৌলভীজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে।
আলকাছ মিয়া বাদী হয়ে মৌলভীবাজার মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ ১জনকে আটক করলে মুল হোতারা এখনো প্রকাশ্যে ঘুরছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় মামলার বাদী আলকাছ মিয়ার সাথে মোঠেফোনে আলাপকালে তিনি জানান- আমরা নিরিহ মানুষ কিন্তুু স্থানীয় ইউপি সদস্য যেখানে দুই পক্ষের বিরোধ নিস্পত্তি করার কথা সেখানে তিনি একটা পক্ষের হয়ে আমি ও আমার পরিবারের উপড় নিজ বসত গৃহে ঢুকে ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। মারধরের ঘটনায় শান্তিপ্রিয় এলাকার মানুষ ক্ষোব্ধ হয়ে উঠেছেন। ইউপি সদস্য জমশেদ খান ইতি মধ্যে এলাকায় নিজস্ব প্রভাব- প্রতিপত্তি দেখিয়ে অসহায় মাসুষদের উপড় একের পর এক অবিচার করলেও ভয়ে কেহ প্রতিবাদ করছেন না। কারন জমশেদ খান আগে অসংখ্য অন্যায় ও অপরাধ করে আসলেও কেহ বিচার পায়নি। এর আগেও তাহার বিরুদ্ধে সরকারি ভাতা আত্মসাধ সহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছিল বলে জানা গেছে।
এব্যাপারে মো: জমসেদ খাঁনের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে বার বার মোঠোফোনে-০১৭১৮৯৭৯৫৮৪ যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।