1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫৮ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

মিয়ানমারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২ আগস্ট, ২০২১
  • ৮৭১ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :: আনুষ্ঠানিকভাবে মিয়ানমারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পেলেন দেশটির সেনাবাহিনী ও জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং। রবিবার স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিল বা রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক পরিষদের এক বিবৃতিতে তাকে ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের’ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।

এদিন টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভাষণে ২০২৩ সালের আগস্টের মধ্যে বহুদলীয় জাতীয় নির্বাচনের আয়োজনের ঘোষণা দেন মিন অং হ্লাইং।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ভোরে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে দেশটির সেনাবাহিনী। এদিন অভিযান চালিয়ে রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি এবং ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের আটক করা হয়। রাজধানী নেপিদো ও প্রধান শহর ইয়াঙ্গুনের রাস্তায় রাস্তায় টহল দিতে শুরু করে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। এরপর সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে অভ্যুত্থানের খবর নিশ্চিত করে সেনাবাহিনী। প্রতিবাদে রাজপথে নেমে আসে সু চি সমর্থকরা। বিক্ষোভকারীদের ওপর কঠোর অ্যাকশনে যায় সেনাবাহিনী। অভ্যুত্থানের পর থেকে এ পর্যন্ত ৯৩৯ জনকে হত্যা করেছে সরকারি বাহিনী। ধরপাকড়ের শিকার হয়েছে ছয় হাজারেরও বেশি মানুষ।

অভ্যুত্থানের পরদিন জরুরি অবস্থা জারি করে এক বছরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দেয় জান্তা সরকার। তবে রবিবার টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, নির্বাচন হবে আরও দুই বছর পর। নির্বাচনের প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি আসিয়ানের যে কোনো প্রতিনিধির সঙ্গে সংলাপে বসতে প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ তুলেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটি বলছে, গত ছয় মাস ধরে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের আন্দোলনে দমনপীড়ন চালিয়ে আসছে নিরাপত্তা বাহিনী। যা স্পষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘন।

নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটি বলেছে, সামরিক অভুত্থানের বিরুদ্ধে যারা বিক্ষোভ করছে তাদের কঠোরভাবে দমন করা হচ্ছে। বিরোধীদের গ্রেফতার, নির্যাতন ও হত্যা করা হচ্ছে। নিজ দেশের নাগরিকদের ওপর এ ধরনের হামলা মানবতাবিরোধী অপরাধের শামিল এবং দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..