1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৩৯ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বড়লেখা পৌরসভার ২ হাজার বৃক্ষ চারা রোপণের উদ্যোগ দেড় হাজারের রোপন কাজ সম্পন্ন

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১
  • ২৪২ বার পঠিত

বড়লেখা প্রতিনিধি: বড়লেখা পৌরসভা ২ হাজার বৃক্ষের চারা রোপণের উদ্যোগ নিয়েছে। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে পৌর এলাকার মসজিদ, মন্দির,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ ৪০টি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের মাঝে ফলজ, বনজ ও ওষুধী গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া মৌলভীবাজার- চান্দগ্রাম আঞ্চলিক মহা-সড়কের পৌরসভা অংশে সড়কে দু’পাশে এবং নিখড়ি ছড়ার পাড়ে সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা রোপন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে দেড় হাজার চারা রোপণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
গত বুধবার পৌরসভা প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন পৌর মেয়র আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরী। এসময় অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম সুন্দর, নারীশিক্ষা একাডেমির উপাধ্যক্ষ একেএম হেলাল উদ্দিন, পৌরসভার কাউন্সিলর আলী আহমদ চৌধুরী জাহেদ,রেহান পারভেজ রিপন, মো. শাহজাহান, রেজাউল করিম রেজা, স্বপন আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। জানা গেছে, বৃক্ষ রোপণে মানুষকে উৎসাহিত করতে মসজিদ, মন্দির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ ৪০টি প্রতিষ্ঠানে ৮০০টি ফলজ, বনজ ও ওষুধী গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে। গাছের চারার মধ্যে রয়েছে তাল, কাঁঠাল, নারিকেল, কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, অর্জুন, বয়েড়া, হরতকী, নিম, আমলকি। এছাড়া মৌলভীবাজার-চান্দগ্রাম আঞ্চলিক সড়কের পৌরসভার সীমানা (পানিদার) থেকে দক্ষিণবাজার মাইক্রবাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত ৬০০টি কৃষ্ণচূড়া গাছ ও উত্তর চৌমুহনী থেকে গাজিটেকা যাত্রী ছাউনি(পৌরসভার সীমানা) পর্যন্ত ৪০০টি কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানোর কাজ চলছে। পাশপাশি নিখড়ি ছড়ার দুপাশে পাশে সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য ২০০ কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানো হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানসহ সব মিলিয়ে ইতিমধ্যে দেড় হাজার গাছ লাগানো হয়েছে।
পৌরমেয়র আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরী জানান, প্রতিবছরই গতানুগতিক কিছু চারা রোপন করা হয়। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা ও সুষ্ঠু পরিচর্যার অভাবে সেগুলো আর ঠিকে না। বজ্রপাত প্রতিরোধে তাল গাছ বিশেষ ভুমিকা রাখে। তালগাছসহ নানা ঔষধী গাছ অনেকটা হারিয়ে গেছে। তাই এবার বিভিন্ন প্রতিষ্টানে বৃক্ষরোপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করি। সৌন্দর্যবর্ধক, আয়বর্ধক ও বিলুপ্তপ্রায় নানা প্রজাতির চারা সংগ্রহের ব্যবস্থা নেই। ৪০টি প্রতিষ্ঠান প্রধানকে পূর্বপ্রস্ততি নিতে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেই। যাতে চারা রোপণের পর
এগুলো মরে না যায়। আশা করছেন পৌরসভার ২ হাজার চারা রোপণ পরিবেশের ওপর ভাল প্রভাব ফেলবে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..