বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৫৬ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার: মৌলভীবাজার উপজেলার জগৎসী গ্রামে ভাইেয়র অত্যাচারে বাড়ি ছেড়ে মানবেতর জীবন কাটিয়ে দুই যুগ পর বাড়িতে এসে আবারও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, জগৎসী গ্রামের আব্দুর রহমান মৃত্যুর সময় নগদ ২ লাখ ৫৮ হাজার ও ৯৪শতক জমি রেখে যান। তা ছেলে নজরুল ইসলাম ও মজনু মিয়ার সহায়তায় টাকা ও জমি আত্ত্বসাত করার জন্য ভাই নুরুল ইসলামের উপর বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন ও চুরির মামলা দেয়। পিতার রেখে যাওয়া সম্পত্তির ৮৪ শতক নিজ নামে সেল্টেলেমন্ট জরিপে রেকর্ড করে ফেলে। নুরুল ইসলাম শহরে এসে মানবেতর জীবন যাপন করেন। নুরুল ইসলাম দীর্ঘ দুই যুগ পর বিভিন্ন গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গের নিকট বিচার প্রার্থী হয়ে মৌরসী ৪ শতক জমির মালিক হন। পরবর্তীতেও নজরুল ইসলাম ৪ শতক দখল করার জন্য বিভিন্ন পায়তারা চালায় । এমনকি ৪ ভাই, দুই বোন ও মায়ের নামে নজরুল ইসলাম ১৪ শতক জমি রেকর্ড করায়। এই ১৪ শতক থেকে সোনাই মিয়া নামে এক ব্যাক্তির নিকট কয়েক শতক অবৈধ ভাবে বিক্রি করে দেয়। বন্ধ করে দেয় নুরুল ইসলামে বাড়ি থেকে বের হওয়ার রাস্তা। গত ২০ আগষ্ট নজরুল ইসলাম, সানি আহমদ, হাসান আহমদ, সোনাই মিয়া,বাবিয়া বেগম (নজরুলের স্ত্রী), আফিয়া বেগম ( সোনাই ময়িার স্ত্রী), ভাই বদরুল ইসলামের স্ত্রীকে মারধোর করে। এব্যাপারে মৌলভীবাজার থানায় অভিযোগ হলে পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে রাস্ত খোলে দেয়। নিজামুলের বসতবিঠার উপরে নজরুল ইসলাম ও সোনাই মিয়া ও তার সংগীয়দের সহায়তায় ২ শতক জমিতে জোড় পূর্বক বাথ রোম করে ফেলে। এই ভাবে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে নজরুল ইসলাম জমি বিক্রি করছে। আবার ২০০৪ সালে এক মুক্তি পত্রের মাধ্যমে বদরুল ইসলাম, ভাই নিজামুল ইসলাম, ছুরতুন নেছা বেগম মা”র নামে ১৯ শতক মুক্তি পত্র করে দেয়ে। কিন্তু ভাই নুরুল ইসলামকে কোন জমি দেয়নি। সে মুক্তি পত্রে সে উলেখ করে ভূলবশত সেল্টেলমেন্ট জরিপে তার নামে রেকর্ড হয়ে গেছে। ভুল হবার পর কিভাবে আবার বিক্রয় করে । বর্তমানে ল্যান্ডসার্ভে মামলা মৌলভীবাজার জজ আদালতে বিচারাধীন আছে। মামলা নং-৪৩৩./১৮ ইং। প্রায় সময় গাছ বাঁশ অবৈধ ভাবে জোর পূর্বক ভাবে সে কেটে নেয়। তার অপকর্মের জন্য আসামী হয়ে নুরুল ইসলামকে হয়রানীর শিকার হতে হয়েছে। বর্তমানে নুরুল ইসলাম তার নির্যাতনের শিকার হয়ে হার্ডের ও চোখের সমস্যায় ভূগছেন।নুরুল ইসলামের অন্যান্য ভায়েরা বাড়িতে না থাকায় নুরুল ইসলামের উপর মামলার হুমকি দিয়ে তাকে হয়রানি করছে।