1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:৩৪ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ভারত-পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২১
  • ২০৭ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। বিশ্ব ক্ষুধা সূচক-২০২১ অনুযায়ী, ১১৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৭৬তম। বাংলাদেশের চেয়ে ১৬ ধাপ পেছানো পাকিস্তান। আর ভারত বাংলাদেশের চেয়ে ২৫ ধাপ পিছিয়ে। ধাপ ও স্কোরে একই অবস্থানে আছে বাংলাদেশ ও নেপাল। বৃহস্পতিবার বিশ্ব ক্ষুধা সূচক (জিএইচআই) ২০২১ প্রকাশিত হয়। জিএইচআইয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এই প্রতিবেদন যৌথভাবে প্রকাশ করেছে কনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ও ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১১৬ টি দেশের মধ্যে এই সূচক হিসাব করা হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ৭৬ নম্বরে। সূচকে মোট ১০০ স্কোরের মধ্যে বাংলাদেশের স্কোর ১৯ দশমিক ১।২০২০ সালে এই সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৭৫তম। ২০১৯ সালে ১১৭টি দেশের মধ্যে ৮৮তম এবং ২০১৮ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮৬তম।

২০২১ সালের সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশের চেয়ে ২৫ ধাপ পিছিয়ে আছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। এই তালিকায় দেশটির অবস্থান ১০১তম। একশোর মধ্যে দেশটির স্কোর ২৭ দশমিক ৫। ২০২০ সালে ভারতের অবস্থান ছিল ৯৪তম। সূচকে পাকিস্তান বাংলাদেশের চেয়ে ১৬ ধাপ পিছিয়ে আছে। দেশটির অবস্থান ৯২ নম্বরে। স্কোর ২৪ দশমিক ৭। ২০২০ সালে পাকিস্তানের অবস্থান ছিল ৮৮তম। এদিকে এবারের সূচক ও স্কোরে নেপালের অবস্থান বাংলাদেশের জায়গাতেই। অর্থাৎ ৭৬তম স্থানে অবস্থান করছে দেশটি আর নেপালের স্কোরও ১৯ দশমিক ১।

বাংলাদেশের চেয়ে পাঁচ ধাপ এগিয়ে আছে মিয়ানমার। অবস্থান ৭১তম স্থানে। দেশটির স্কোর ১৭ দশমিক ৫। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০০ সালে ১০০ স্কোরের মধ্যে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩৪। যা ক্ষুধার গুরুতর মাত্রাকে নির্দেশ করে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ২৮ দশমিক ৯। ২০১২ সালে ২৮ দশমিক ৬। চলতি বছরও ১০০ স্কোরের মধ্যে বাংলাদেশের স্কোর ১৯ দশমিক ১। অর্থাৎ বাংলাদেশ দিনে দিনে উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। গত ৯ বছরে ক্ষুধা নিবারণে বাংলাদেশ জাতীয় পর্যায়ে অনেকটা অগ্রগতি হয়েছে। এবারের সূচকে প্রাপ্ত স্কোর অনুযায়ী বাংলাদেশে ক্ষুধার মাত্রা সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..