1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

অস্ট্রিয়ায় টিকা না নেওয়া ২০ লাখ মানুষ লকডাউনে

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১
  • ৬৮৪ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : অস্ট্রিয়ায় করোনাভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। করোনা মোকাবিলায় যারা পুরোপুরি টিকা নেননি তাদের লকডাউনে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। টিকা না নেওয়া এ রকম ২০ লাখ মানুষকে লকডাউনের আওতায় আনা হচ্ছে বলে জানা গেছে। স্থানীয় সময় সোমবার (১৫ নভেম্বর) থেকে কার্যকর হচ্ছে লকডাউন।

অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর আলেক্সান্ডার শালেনবের্গ বলছেন, ‘বিষয়টা আমরা হালকাভাবে দেখছি না। বিষয়টা দুঃখজনক, কিন্তু জরুরি।’

যে নিয়ম অস্ট্রিয়া করেছে, তাতে পুরো ডোজ টিকা না নেওয়া ব্যক্তিরা কেবল খাবার কেনা বা জরুরি কাজের জন্যই বাসা থেকে বের হতে পারবেন।

এখন পর্যন্ত অস্ট্রিয়ার ৬৫ শতাংশ মানুষ কোভিড টিকার পূর্ণ ডোজ নিয়েছেন। পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে এই হার সর্বনিম্ন।

সাত দিনের গড় হারে দেখা যাচ্ছে, অস্ট্রিয়ায় এখন প্রতি লাখে ৮০০ মানুষ সংক্রমিত হচ্ছেন, যা ইউরোপের মধ্যে এখন সবচেয়ে বেশি। শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে পুরো ইউরোপই আবার কোভিড সংক্রমণের নতুন ঢেউয়ের কবলে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে নতুন করে বিধিনিষেধের পথে হাঁটছে কিছু দেশ।

সংক্রমণের হারে যুক্তরাজ্য ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে সামনের দিকে থাকলেও সেখানে এখনো নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ হয়নি। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা অবশ্য জনসমাগমস্থলে মাস্ক পরা আবার বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দিয়ে আসছেন।

অস্ট্রিয়া জানিয়েছে, টিকা না নেওয়া ব্যক্তিদের লকডাউনে থাকার এই নির্দেশনা আপাতত দশ দিনের জন্য প্রযোজ্য হবে। তবে ১২ বছরের কম বয়স শিশু এবং যারা সম্প্রতি কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন, তাদের ক্ষেত্রে এ বিধিনিষেধ প্রযোজ্য হবে না।

সরকারের এমন কঠোর অবস্থানের পরও টিকা নিতে রাজি নন অনেকে। রবিবার শত শত মানুষ রাজধানী ভিয়েনায় চ্যান্সেলরের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ করেছেন। তাদের ব্যানারে লেখা ছিল : ‘শরীর আমার, সিদ্ধান্তও আমার’।

টিকা না নেওয়া ব্যক্তিদের রেস্তোরাঁ, সিনেমা হল কিংবা হেয়ারড্রেসারের কাছে যাওয়া নিষিদ্ধ হয়েছিল আগেই। এখন তাদের পুরোপুরি ঘরে থাকতে হবে।

চ্যান্সেলর শালেনবের্গ বলেন, ‘বাস্তবতা হলো, দেশের এক-তৃতীয়াংশ মানুষকে আমরা এখন বলতে বাধ্য হচ্ছি- খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাসা ছেড়ে বের হবেন না।’

আর এটা নিশ্চিত করতে রাস্তাঘাটে কাজ করবে পুলিশ। যারা বাইরে আছেন, তাদের সবাই টিকা নেওয়া কিনা, তা নিশ্চিত করবেন তারা।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..