1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩০ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

করোনা সংক্রমণে রেড জোনে ঢাকা ও রাঙামাটি

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৪৭৭ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : করোনাভাইরাস সংক্রমণের রেড জোন ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ও রাঙামাটি জেলাকে। এ ছাড়া মধ্যম পর্যায়ের ঝুঁকিতে রাখা হয়েছে যশোরসহ সীমান্তবর্তী ৬ জেলাকে।

আজ বুধবার (১২ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনা ড্যাশবোর্ড ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

ঝুঁকিতে থাকা জেলাগুলো হলো- রাজশাহী, রংপুর, নাটোর, লালমনিরহাট, দিনাজপুর, যশোর। এসব জেলায় করোনা সংক্রমণের হার ৫ শতাংশ থেকে ৯ শতাংশে অবস্থান করছে। আর রেড জোনে থাকা দুই জেলায় করোনা সংক্রমণের হার ১০ শতাংশ থেকে ১৯ শতাংশ।

আর সংক্রমণের গ্রিন জোন বা ক্ষীণ ঝুঁকিতে আছে ৫৪ জেলা। আর পঞ্চগড় ও বান্দরবান জেলায় নমুনা পরীক্ষার হার খুবই কম হয়েছে।

এ ছাড়া পূর্ববর্তী ৭ দিনের চেয়ে গেল ৭ দিনে বেড়েছে ১৬৯.১২ শতাংশ বেশি তবে মৃত্যু হার কমেছে ২০ শতাংশ।

করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে উন্মুক্ত স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ এবং গণপরিবহনে যাত্রী অর্ধেকসহ ১১ দফা নির্দেশনা দিয়ে গত সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসব বিধিনিষেধ কার্যকর থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব ও সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণায় সভায় এই ১১ দফা নির্দেশনা জারির সিদ্ধান্ত হয়।

নির্দেশনাগুলো হলো- দোকান, শপিংমল ও বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতা এবং হোটেল-রেস্তোরাঁসহ সব জনসমাগমস্থলে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরা। অফিস-আদালতসহ ঘরের বাইরে আবশ্যিক মাস্ক ব্যবহার। বেস্তোরাঁয় খাবার খেতে এবং আবাসিক হোটেলে থাকতে হলে টিকা সনদ প্রদর্শন, ১২ বছরের ঊর্ধ্বের সব শিক্ষার্থীকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্ধারিত তারিখের পরে টিকা সনদ ছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশের অনুমতি না দেওয়া।

স্থলবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরসমূহে স্ক্রিনিংয়ের সংখ্যা বাড়ানো। ট্রেন, বাস এবং লঞ্চে সক্ষমতার অর্ধেক সংখ্যক যাত্রী নেওয়া। সব ধরনের যানের চালক ও সহকারীদের আবশ্যিক টিকা সনদ থাকা, বিদেশ থেকে আগত যাত্রীসহ সবাইকে বাধ্যতামূলক করোনা টিকা সনদ প্রদর্শন। স্বাস্থ্যবিধি মানা এবং মাস্ক পরার বিষয়ে দেশের সব মসজিদে জুমার নামাজের খুতবায় ইমামগণের সংশ্লিষ্টদের সচেতন করা, করোনার টিকা এবং বুস্টার ডোজ গ্রহণ ত্বরান্বিত করতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রচার এবং উদ্যোগ গ্রহণ করা। উন্মুক্ত স্থানে সর্বপ্রকার সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং সমাবেশ বন্ধ রাখা।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..