1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০২ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ইউক্রেনে হামলা বন্ধের দাবিতে রাশিয়ায় বিক্ষোভ, গ্রেফতার সহস্রাধিক

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ৪৩৩ বার পঠিত

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক : ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর অভিযানের বিরুদ্ধে রাশিয়ায় বড় আকারের বিক্ষোভ হয়েছে। বৃহস্পতিবার এসব বিক্ষোভ থেকে এক হাজারের বেশি মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও)।

ওভিডি-ইনফো নামের এনজিওটি জানিয়েছে ৫১টি রুশ শহর থেকে এসব থেকে বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করা হয়। রাজধানী মস্কো, দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর সেন্ট পিটার্সবার্গ ছাড়াও বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ হয়েছে।

ওভিডি-ইনফো জানিয়েছে, মস্কোয় গ্রেফতার হয়েছে প্রায় সাতশ’ আর সেন্ট পিটার্সবার্গে চারশ’ মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেওয়ার পর দেশটির বিভিন্ন শহরের রাস্তায় নেমে আসতে শুরু করে বিক্ষোভকারীরা।

২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে ‘কমলা বিপ্লব’ শুরু হলে সাবেক প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। আর ক্ষমতায় আসে পশ্চিমাপন্থী সরকার।

ওই ঘটনার জেরে রাশিয়া ক্রিমিয়া অঞ্চল দখল করে নেয় এবং ডনেস্ক ও লুহানস্কের বিদ্রোহীরা স্বাধীনতা ঘোষণা করে। পূর্ব ইউক্রেনের ডনবাস অঞ্চলের এসব এলাকায় ব্যাপক পরিমাণ নৃতাত্ত্বিক রুশ জনগোষ্ঠীর বাস।

রুশপন্থী বিদ্রোহী এবং ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু হলে ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে সই হয় মিনস্ক শান্তি চুক্তি। পশ্চিমা শক্তিগুলোর হস্তক্ষেপে মস্কোয় এই চুক্তি সই হয়। তবে বারবার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এই সংঘাত বছরের পর বছর চলতে থাকে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই সংঘাতে অন্তত ১৪ হাজর মানুষের প্রাণহানি হয়েছে।

গত বছর থেকে উত্তেজনা আবার বাড়তে শুরু করে। ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়া সেনাসমাবেশ ঘটাতে শুরু করলে শুরু হয় এই উত্তেজনা। ইউক্রেন, যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের মিত্ররা অভিযোগ করতে থাকে রাশিয়া তার প্রতিবেশির ওপর আগ্রাসন চালাতে থাকে। তবে বরাবরই অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে রাশিয়া।

পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার হুমকি উপেক্ষা করে মস্কো আনুষ্ঠানিকভাবে ডনেস্ক এবং লুহানস্ককে স্বাধীন হিসেবে ঘোষণা করে। এরপরই ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..