1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বিসিএস প্রস্তুতির কৌশল-যেসব না জানলেই নয়!

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১ এপ্রিল, ২০২২
  • ৫৬৭ বার পঠিত

আপনি কি জানেন বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা কোনটি? এইচএসসি? না! বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা? উঁহু, এটাও না! তাহলে? উত্তরটা খুব সহজ, বিসিএস পরীক্ষা! এবারের ৪১ তম বিসিএস-এ ২,১৬৬টি শূন্য পদের জন্য পরীক্ষা দিয়েছেন প্রায় পৌনে পাঁচ লাখ পরীক্ষার্থী, যা বিসিএসের ইতিহাসে রেকর্ডসংখ্যক! অর্থাৎ একটি আসনের বিপরীতে গড়ে পরীক্ষা দিচ্ছেন ২২০ জন।

➡️ বিসিএস এর খুঁটিনাটি:
বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে সম্মানিত একটি পেশার নাম হচ্ছে বিসিএস ক্যাডার। অনেক শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে যে পড়ালেখা শেষ করে সে বিসিএস ক্যাডার হবে। BCS (বিসিএস) এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Bangladesh Civil Service.
জেনারেল বা সাধারণ ক্যাডার ও প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল ক্যাডার- এই ২ ধরনের বিসিএস ক্যাডার আছে।

➡️ এখন জেনারেল ক্যাডার কী?
জেনারেল ক্যাডার বা সাধারণ ক্যাডার হলো, প্রশাসনিক কাজ পালন করার জন্য প্রথম শ্রেণির সরকারি চাকরি। যেমন: পররাষ্ট্র, অ্যাডমিন, পুলিশ- এই পদগুলো জেনারেল ক্যাডারের অন্তর্ভুক্ত। জেনারেল ক্যাডারগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত, যে কেউ এই ক্যাডারের চাকরি করতে পারবেন।
আর প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল ক্যাডার হচ্ছে চাকরির যে পদগুলোতে বিশেষ পড়াশোনা লাগে বা ওই পদসংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক পাশ করতে হয় সেই ক্যাডারগুলোকে টেকনিক্যাল বা প্রফেশনাল ক্যাডার বলে। উদাহরণ: শিক্ষা, প্রকৌশল, ডাক্তার ইত্যাদি।
বর্তমানে জেনারেল ও টেকনিক্যাল বা পেশাগত ক্যাডার মিলিয়ে মোট ২৭টি ক্যাডারে পদ সংখ্যা ছিল ১,৮১৪টি। সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: পররাষ্ট্র, পুলিশ, শুল্ক ও আবগারী, কর, প্রশাসন, সাধারণ শিক্ষা, স্বাস্থ্য ইত্যাদি।

➡️ বিসিএস এর সুবিধা:
দেশের চাকরির বাজারে চারদিকে এখন শুধু বিসিএসের জয়ধ্বনি। কখনো কি ভেবে দেখেছেন এর কর্মসংস্থান থাকার পরেও কেন তরুণ প্রজন্ম বিসিএস নামের এই সোনার হরিণের পেছনে ছুটছেন? এর উত্তর হলো বিসিএস ক্যাডার হওয়ার অনেকগুলো বিশেষ সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যা অন্য পেশায় নেই। তাই দিন দিন ক্যাডার সার্ভিসের প্রতি শিক্ষিত মানুষের চাহিদা বেড়েই চলেছে । চলুন তাহলে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার সুবিধাগুলো জেনে নেওয়া যাক।

অন্যান্য পেশার তুলনায় এই পেশায় সরাসরি দেশ ও জনগণের সেবা করার সুযোগ তুলনামূলক বেশি।
স্থায়ী চাকরির নিশ্চয়তা আছে। বিশেষ কিছু কারণ ছাড়া চাকরি হারানোর কোনো ভয় নেই।
চাকরির পাশাপাশি উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ অনেক বেশি। কেউ এই পেশায় থাকা অবস্থায় উচ্চশিক্ষার জন্য যে কোন দেশে যেতে পারবেন এবং ৫ বছরের শিক্ষা ছুটিও নিতে পারবেন।
চাকরির শুরুতেই মোটা অংকের বেতন লাভ। তাছাড়া চাকরি শেষে রয়েছে বিশাল পেনশন।
বিসিএসের চাকরিতে প্রেষন, লিয়েন ইত্যাদি সুবিধা আছে।
প্রশিক্ষণ বা দাপ্তরিক কাজে বিদেশ সফর করার সুযোগ রয়েছে।
বর্তমান সময়ে সামাজিক মর্যাদাও আছে। আছে নেতৃত্ব দানের সুযোগ।
রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে যে কোন সময় সরকারের সঙ্গে সরাসরি অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে।
যেহেতু বিসিএস ক্যাডারের পেশায় সব থেকে বেশি সুযোগ-সুবিধা থাকে, এ কারণে সবাই এই পেশায় আসতে চান।

➡️ বিসিএস সার্কুলার:
এবারের ৪৩তম বিসিএসের সার্কুলার অনুযায়ী আবেদনকারীর বয়সসীমার ক্ষেত্রে মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ মুক্তিযােদ্ধাদের পুত্র-কন্যা, প্রতিবন্ধী প্রার্থী এবং বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের প্রার্থী ছাড়া অন্যান্য সকল ক্যাডারের প্রার্থীর জন্য বয়স ছিল ২১ হতে ৩০ বছর পর্যন্ত। বাকিদের ক্ষেত্রে সেটা ছিল ২১ হতে ৩২ বছর।

➡️ পরীক্ষা পদ্ধতি:
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বা বিসিএস পরীক্ষার প্রক্রিয়া পদ্ধতি প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক- এই ৩টি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়। তবে এর আগে যেকোনো স্বীকৃত কোন বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ থেকে অনার্স অথবা মাস্টার্স ডিগ্রি বা তার সমমান ডিগ্রি থাকতে হবে। তবে দুটির কোন একটিতেও তৃতীয় শ্রেণী গ্রহণযোগ্য নয়।

1️⃣ প্রিলিমিনারি পরীক্ষা:
এটি বিসিএস পরীক্ষার প্রাথমিক যোগ্যতা বাছাই পর্ব। প্রিলিমিনারির মোট সময় ২ ঘণ্টা। প্রতিটি MCQ প্রশ্নের সঠিক উত্তরের জন্য ০১ পাবেন এবং ভুল উত্তরের জন্য ০.৫০ নম্বর কাটা হবে।

প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বিষয় ও মানবন্টন:
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য – ৩৫
ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য – ৩৫
বাংলাদেশ বিষয়াবলি – ৩৫
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি – ২০
পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা – ১০
সাধারণ বিজ্ঞান – ১৫
কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি – ১৫
গাণিতিক যুক্তি – ১৫
ধারণামূলক বিশ্লেষণ – ১০
👉 সর্বোমোট – ২০০

2️⃣ লিখিত পরীক্ষা:
বিসিএস পরীক্ষার প্রধান বা মৌলিক অংশ। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা কেবল লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়ে থাকে। লিখিত পরীক্ষা মোট ৯ টি বিষয়ে ৯০০ নম্বরে হয়ে থাকে। পাশ নম্বর ৫০%।
“বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস নিয়োগ বিধিমালা ২০১৪” অনুযায়ী প্রত্যেক ক্যাডারের জন্য ৯টি বাধ্যতামূলক বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে।

বাংলা ১ম – ১০০
বাংলা ২য় – ১০০
General English 1st Part – ১০০
General English 1st Part – ১০০
বাংলাদেশ বিষয়াবলি ১ম পত্র – ১০০
বাংলাদেশ বিষয়াবলি ২য় পত্র – ১০০
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি – ১০০
গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা – ১০০
সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি – ১০০
👉 মোট – ৯০০

প্রফেশনাল ক্যাডারদের ক্ষেত্রে,
সাধারণ বাংলা – ১০০
General English 1st Part – ১০০
General English 1st Part – ১০০
বাংলাদেশ বিষয়াবলি ১ম পত্র – ১০০
বাংলাদেশ বিষয়াবলি ২য় পত্র – ১০০
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি – ১০০
গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা – ১০০
সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি – ১০০
পদ সম্পর্কিত বিষয় – ২০০
👉 মোট – ৯০০

3️⃣ মৌখিক পরীক্ষা:
এটাই বিসিএস পরীক্ষার চুড়ান্ত ধাপ। যারা প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন, তারাই মৌখিক পরীক্ষা বা চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন। ভাইভা বোর্ড গঠিত হয় একজন চেয়ারম্যান এবং একজন বোর্ড সদস্য দ্বারা। ভাইভায় একাডমিক পড়াশুনা, দেশ, সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন করা হয়।

➡️ বিসিএস পরীক্ষার বিস্তারিত সিলেবাস:
1️⃣ প্রিলিমিনারি:
এই পরীক্ষায় সার্কুলারে উল্লেখিত মোট ১০টি বিষয়ে ২০০ নম্বর থাকে।
বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষা ও সাহিত্য থেকে মোট ৩৫ নম্বরের ভেতর ভাষার উপর থাকে ১৫ নম্বর। এবং বাকি ২০ নম্বর থাকে সাহিত্যের বিভিন্ন যুগ নিয়ে।
সাধারণ বিজ্ঞানের প্রতিটি (ভৌত বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান ও আধুনিক বিজ্ঞান) অংশে রয়েছে ৫ নম্বর।
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির ১৫ নম্বরের ১০ নম্বর থাকে কম্পিউটার বিষয়ক এবং বাকি ৫ নম্বর থাকে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত।
গাণিতিক যুক্তি থেকে মোট ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়। যারমধ্যে পাটিগণিত, জ্যামিতি ও বিচ্ছিন্নগণিতে ৩ করে এবং বীজগণিতে ৬ নম্বর বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
বাকি ৫ বিষয়ের মানবন্টন সার্কুলার অনুযায়ী হয়ে থাকে।

2️⃣ লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস:
লিখিত:
লিখিত পরীক্ষায় সাধারণ ও প্রফেশনাল ক্যাডারের জন্য ভিন্ন সিলেবাস থাকে। প্রতিটি ২০০ নম্বরের পরীক্ষার সময় বরাদ্ধ আছে ৪ ঘন্টা। ৩ ঘন্টা থাকে প্রতি ১০০ নম্বরের পরীক্ষার জন্য। লিখিত পরীক্ষায় গড় পাশ মার্ক ৫০%।

3️⃣ মৌখিক পরীক্ষার সিলেবাস:
ভাইভার নির্দিষ্ট কোনো সিলেবাস নেই। ভাইভা বোর্ডে সাধারণত নিজের সম্পর্কে, নিজের জেলা সম্পর্কে, অনার্সে পঠিত বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়। তাছাড়া সমসাময়িক ও আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হতে পারে। এবং প্রার্থীর প্রদত্ত ক্যাডার পছন্দক্রম থেকে বিভিন্ন ক্যাডার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়।

লিখিত পরীক্ষা এবং ভাইভার মোট ৯০০+২০০= ১১০০ নম্বরের মধ্যে একজন প্রার্থী যত পাবেন, তার ভিত্তিতে তাকে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বিপিএসসি) নিয়োগ দেওয়ার সুপারিশ করবে।

➡️ প্রস্তুতির কলাকৌশল:
রবার্ট ব্রুস যেখানে ৭ বারের চেষ্টায় সফল হয়েছেন, সেখানে অনেক পরীক্ষার্থী ৮-৯ বার চেষ্টা করেও বিসিএস পরীক্ষা উতরে যেতে পারেননি। এর মূল কারণ হলো প্রস্তুতির ঘাটতি ও সঠিক দিকনির্দেশনার অভাব।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময়বন্টন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এইটা মূল প্রতিযোগিতায় টিকার পরীক্ষা। সবগুলো প্রশ্নের উত্তর করেই হল থেকে বের হওয়ার দরকার এখানে নেই। এখানে ১৯০ পাওয়া যে কথা, নূন্যতম ১২০ পেয়ে পাশ করাও একই কথা। কারণ এই পরীক্ষার নম্বর মূল বিসিএস পরীক্ষায় যোগ হয় না।
👉 অপ্রয়োজনীয় বিষয় পড়ে সময় নষ্ট করার চেয়ে, সে সময়ে একটা প্রয়োজনীয় বিষয় দুইবার রিভিশন দিতে পারবেন কিংবা পড়া হয়নি এ রকম একটা প্রয়োজনীয় বিষয় পড়ে ফেললে অন্যদের তুলনায় আপনার দ্বিগুণ পড়া হচ্ছে। কারণ এটা বেশি জানার পরীক্ষা না, লিখিত পরীক্ষায় টিকার পরীক্ষা।
👉 সিলেবাসের যেসব বিষয়ে আপনার দক্ষতা বেশি, সেগুলোয় একটু কম জোর দিয়ে অন্যগুলোতে একটু বেশি সময় দেবেন।
👉 সারা বছরের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স না পড়ে সালতামামি একবার চোখ বুলালেই হবে। আর নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস থাকলে সেটারও কোনো দরকার নেই৷
👉 বিসিএস প্রশ্ন এনালাইসিস করে দেখুন। বাজারের সব বই না কিনে একেবারে প্রথম সারির একটা ডাইজেস্ট দিয়েই প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করা যায়। কারণ বেশিরভাগ বইয়েই একই তথ্য দেওয়া। তবে নিয়মিত পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই।
👉 অনেক সময় দেখা যায় যে, ভালো প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও অনেকে পরীক্ষার সময় সব প্রশ্নের উত্তর করে আসতে পারেন না, জানা উত্তর পরীক্ষার চাপে ভুলে যান। এইসব সমস্যা উত্তরণের জন্য পরীক্ষার আগেই বাসায় বসে পরীক্ষার আদলে বেশি বেশি মডেল টেস্ট দিতে হবে। এতে করে পরীক্ষা বিষয়ক জড়তা কেটে যাবে, খুঁটিনাটি ভুলের সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে আসবে।

তবে এই সময় সঠিক নির্দেশনার অভাবে এবং সিদ্ধান্তহীনতার কারণে অনেক পরীক্ষার্থী পরীক্ষার জন্য সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেন না। তাই আপনার বিসিএস পরীক্ষার সর্বোচ্চ প্রস্তুতি ঝালাই করার জন্য টেন মিনিট স্কুল আপনার জন্য নিয়ে এসেছে অভিজ্ঞ মেন্টরদের দ্বারা ডিজাইন করা ‘BCS Preli’ কোর্স!

সবচেয়ে কম সময়ে আপনার সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিশ্চিত করার জন্য এই কোর্সে পুরো বিসিএস প্রিলিমিনারি সিলেবাস কভার করা হয়েছে যেখানে রয়েছে ১৪৭ টি ভিডিও লেকচার, ১৪৭০ টি কুইজ, ৩২ টি বিসিএস প্রশ্নব্যাংক, অধ্যায় ভিত্তিক ডাইজেস্ট বই ।

যদি ৪৪তম বিসিএস আপনার লক্ষ্য হয়ে থাকে, তাহলে আমাদের এই বিসিএস প্রিলি কোর্সটি কেবল আপনার জন্যই! দেরি না করে এখনই কোর্সটিতে যুক্ত হয়ে যান! কমেন্টেই পেয়ে যাবেন কোর্স্টির লিংক!

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..