1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৩৭ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

সেই সোনালী যুগের নায়িকারা

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল, ২০২২
  • ৪৭৪ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: বাংলা চলচ্চিত্রের সোনালী দিনের প্রথম সারির নায়িকারা। যারা সুনিপুণ অভিনয়ের মাধ্যমে জয় করে নিয়েছেন কোটি দর্শকের মন। তাদের অভিনয় দিয়ে মুগ্ধ করেছেন দর্শকদের, সেই সঙ্গে কাঁদিয়েছেন।

বাংলা চলচ্চিত্রের প্রথম দিকে নায়িকা চরিত্রে অভিনয়ের কারণে তাকে বলা হতো ‘ফার্স্ট লেডি’। বলছি সুমিতা দেবীর কথা। ১৯৫৭ সালে পরিচালক ফতেহ লোহানির ‘আসিয়া’ ছবিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করার মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্র জগতে অভিষেক হয় তার। তার উল্লেখযোগ্য বেশ কয়েকটি সিনেমা হলো, ‘সোনার কাজল’, ‘কাঁচের দেয়াল’, ‘এই তো জীবন’, ‘দুই দিগন্ত’ প্রমুখ। চলচ্চিত্রের সোনালী দিনের প্রথম সারির নায়িকা শাবানা। চার দশক ধরে অভিনয় করে গেছেন তিনি। পেয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক দশবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। তার অভিষেক হয়েছিল ১৯৬২ সালে ‘নতুন সুর’ চলচ্চিত্রে একজন শিশুশিল্পী হিসেবে। পরবর্তীতে এহতেশাম পরিচালিত ‘চকোরী’তে শিশুশিল্পী রতœা থেকে নায়িকা শাবানা হয়ে অভিনয় করেন তিনি।

সামাজিক ও পারিবারিক জীবনের টানাপড়েনের চিত্র তিনি তার অভিনয়ের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। ১৯৯৭ সালে হঠাৎই চলচ্চিত্র অঙ্গন থেকে বিদায় নেন জীবন্ত কিংবদন্তি এই অভিনেত্রী। তার উল্লেখযোগ্য কিছু সিনেমা হলো চোকরি, আনাড়ি, সমাধান, মাটির ঘর, গৃহযুদ্ধ প্রমুখ।

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ৭০’র দশকের সেরা অভিনেত্রী ফরিদা আক্তার পপি। ববিতা নামে সর্বাধিক পরিচিত তিনি। ২৫০ এরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ১৯৬৯ সালে শেষ পর্যন্ত সিনেমার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে অভিনয় করেন। গ্রামীণ কিশোরী বধূ কিংবা শহুরে আধুনিক মেয়ের চরিত্রে বেশ সাবলীলভাবে অভিনয় করেছেন ববিতা। ১৯৭৩ সালে ২৩তম বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব থেকে গোল্ডেন বীয়ার জয়ী, সত্যজিৎ রায়ের অশনি সংকেত চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক চলচ্চত্রি অঙ্গনে ব্যাপক প্রশংসিত হন তিনি।

‘অগ্নিসাক্ষী’, ‘আলোর মিছিল’, ‘ডুমুরের ফুল’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘নয়নমনি’ ‘পেনশন’সহ সব কালজয়ী ছবি যা দর্শকদের হৃদয়ে গেঁথে থাকবে সারা জীবন। ১৯৬৪ সালে পরিচালক সুভাষ দত্তের ‘সুতরাং’ সিনেমায় অভিনয় করে চিত্রাঙ্গনে অভিষেক হয়েছিল কবরীর। আসল নাম মিনা পাল। চলচ্চিত্রের কল্যাণে তিনি হয়ে উঠেছেন ‘মিষ্টি মেয়ে’। ‘সাত ভাই চম্পা’, ‘হীরামন’, ‘ময়নামতি’, ‘চোরাবালি’, ‘পারুলের সংসার’, ‘বিনিময়’, ‘আবির্ভাব’, ‘নীল আকাশে নীচে’, ‘দীপ নেভে নাই’, ‘স্মৃতিটুকু থাক’ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য তার। বাংলা ছবির সোনালী সময়ের তুমুল জনপ্রিয় এই নায়িকা ‘সারেং বৌ’ ছবিতে ‘নবীতুন’ চরিত্রে অভিনয় করে অর্জন করেছিলেন সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।

১৯৬১ সালে বাংলা চলচ্চিত্র ‘হারানো দিন’র মাধ্যমে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন শবনম। প্রথমে নন্দিতা বসাক ঝর্ণা শিশু শিল্পী হিসেবে ‘আসিয়া’ ছবিতে অভিনয় করেন। পরবর্তীতে শবনম নামে নায়িকা হিসেবে প্রথম অভিনয় করেন মুস্তাফিজ পরিচালিত ‘হারানো দিন’ ছবিতে। ১৯৬২ সালে উর্দু চলচ্চিত্র ‘চান্দা’ ছবির মাধ্যমে তৎকালীন সমগ্র পাকিস্তানে রাতারাতি তারকাখ্যাতি পান শবনম।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..