বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৬ অপরাহ্ন
ডেস্ক রিপোর্ট :: আজ ঐতিহাসিক ৭ মে। ২০০৭ সালের আজকের এইদিনে ১/১১ সরকারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা ও নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাধ্য করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে স্বদেশের মাটিতে ফিরে আসেন গনতন্ত্রের মানসকন্যা সারা বাংলার অহংহার, নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের বাতিঘর, বাঙালি জাতির জনকের তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনা।
দিবসটি উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন ঢাকা মহানগর বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মোহাম্মদ আলাউদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক সরদার মাহামুদ হাসান রুবেল, সহসভাপতি প্রফেসর ডা. বেলায়েত হোসেন খাঁন, এম মনসুর আলী, প্রফেসর ড. সামছুদ্দিন ইলিয়াস, ড. এ কে এম নূরুজ্জামান, মো. আমিনুল বাহার, লায়ন হামিদুল আলম সখা, মো. হারুন উর রশিদ, হাজী মো. দেলোয়ার হোসেন, প্রবীর কুমার সরকার, বিনয় ভূষন তালুকদার, সালাউদ্দিন সিদ্দিক, ডা. অসিত মজুমদার, ডা. মশিউর রহমান, প্রকৌশলী খান মোহাম্মাদ কায়ছার, সালাউদ্দিন আল আজাদ, মো. আওরঙ্গজেব, কে এম সিদ্দিকুজ্জামান, ড. মোলতা মোহাম্মদ কফিল উদ্দিন, ডা. রিয়াসাত আলম (রাহাত) ও সঞ্জিব কুমার রায়। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এস. এম. ওয়াহিদুজ্জামান (মিন্টু), নির্মল বিশ্বাস, লায়ন শোয়েব উদ্দিন সোহেল, শরিফ উদ্দিন ভূঁইয়া, আফসা আহমেদ সানু, ফেরদৌস বিপ্লব ও হারুন আর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক নাফিজ হোসেন দীপ, নাঈম ফেরদৌস পলাস, লায়ন মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ, মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম, প্রকৌশলী মো. আসিফ আবেদীন, আবদুল্লাহ আল আমিন রঞ্জন, মো. আজিবুর রহমান রাজিব, প্রকৌশলী মো. জুয়েল ও কৃষিবিদ নাসির উদ্দিন আহম্মেদ, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ফাতিমা আক্তার লুনা, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক লায়ন মশিউর আহমেদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মনিরুল ইসলাম খান, দফতর সম্পাদক এ কে এম ওবায়দুর রহমান, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক রায়হান কবির, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল, মুক্তিযুদ্ধ ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, নারী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক কাওসার জাহান রিতা, যুব ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক মো. হাসানুজ্জামান খান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক কল্যাণ কিশোর, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সাইফুজ্জামান মিন্টু, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. কামরুল ইসলাম খান (ইমন), তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলাম সজীব, আইন বিষয়ক সম্পাদক নীতিশ সরকার, ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান, গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল সাফি, গণযোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক রাজিব কিষান, নাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক শাহনাজ পারভীন এলিস, যুব ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক মো. জুয়েল হোসেন, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. মাহুবুর রহমান চৌধুরী, চিকিৎসাসেবা বিষয়ক সম্পাদক মো. নুরুল আনোয়ার ফারুকী, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ নূর ইসলাম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শারমিন আক্তার, সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী মোহাম্মদ আওয়াল হোসেন, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান খোকন, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মো. লিয়ার হোসেন, উপ-সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক রাশেদ শোভন, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রেদওয়ান রাহার প্রামানিক, উপ-দফতর সম্পাদক শেখ ইমরান হোসেন, উপ-তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মো. ফারুক শাহ, উপ-মুক্তিযুদ্ধ ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কাজী সাইফুর রহমান, উপ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. ইফফাত মাহবুব, উপ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ড. তাসলিমা আক্তার, উপ-চিকিৎসা সেবা বিষয়ক সম্পাদক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস রনি, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক প্রদীপ কুমার দত্ত, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক শরণ বড়ুয়া, সহ-সম্পাদক ডা. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিদ, ডা. শেখ শামসুজ্জামান, অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলাম, প্রকৌশলী এনামুল হক, নাহিদ হোসেন, মো. জামিল হোসেন, মো. মেহেবুব হাসান ও এ ডি সুজাউদ্দিন।সদস্য অঞ্জন রায়, শাহজাহান মোহম্মদ আলিউজ্জাম, ডা. বুশরা জাহান, ডা. আশীষ কুমার অধিকারী, ডা. আসাদ আদনান উপল, ডা. মো. মিজানুর রহমান, মো. ওহিদুর রহমান, আশরাফুল আলম (আশরাফ), ব্যারিস্টার মো. ইসমাইল হোসেন হাওলাদার, মো. শাহীনুল হক, কামরুল হোসেন কল্পন, মো. জাকির হোসেন, পারভিন আক্তার নিলা, মো. সিরাজুল ইসলাম শাওন, মিনারুল ইসলাম মিনার, প্রকৌশলী মো. মহিদুল হাসান (সুজন), প্রকৌশলী সৈয়দ নিয়াজ মোরশেদ, মো. সাকিব মাহাদি আজিজ, এ এম জোরাফ, রাজিব আহম্মেদ সরদার, লাইলি চৌধুরী, রাফি আহমেদ ও মো. সাইফুল ইসলাম।
বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, সময়টা ছিল অন্যরকম । গণতন্ত্র আর রাজনীতির জন্য এক গুমোট পরিস্থিতি । এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তিগত সফর শেষে ৫২ দিন পর দেশে ফেরেন শেখ হাসিনা । যদিও এর আগে তার দেশে ফেরায় নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিলো । ২০০৭ সালের আজকের দিনে বিকেল ৫ টার কিছু পরে ঢাকায় বিমানবন্দরে পোঁছান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । এয়ারপোর্টে নেমে শুভেচ্ছা জানান দেশবাসীকে । রাজনীতি নিয়ে কথা না বললেও তার কন্ঠে ছিলো সেই সময়ের সরকারের প্রতি হুশিয়ারি ।
শেখ হাসিনা বলেন , ‘আমাদের আসতে বাঁধা দিয়ে যে ভুল করেছে আবার যদি এই রকম কিছু করতে যায় তবে আরেকটা ভুলের মধ্যে পড়বে । এইটুকু বলতে পারি’।
শেখ হাসিনাকে বরন করে নিতে সেদিন দুপুরে এয়ারপোর্টের আশেপাশে গুটিকয়েক মানুষ দেখা গেলেও হঠাৎই পাল্টে যায় সেই দৃশ্যপট । মুহুর্তেই এয়ারপোর্ট এলাকা পরিনত হয় জনসমুদ্রে । বোঝার উপায় ছিলোনা হাজার হাজার নেতা-কর্মী কোথা থেকে এলো । ঘরোয়া রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকায় ব্যানার ফ্যাস্টুন বহনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও জন মানুষের আবেগের কাছে ভেসে যায় সবকিছু । গাড়ির সামনে হাজার মানুষের মিছিল, মটরসাইকেল আর গাড়ির বহর নিয়ে তিন ঘন্টায় ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনে পৌছান বঙ্গবন্ধু কন্যা । জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে ফিরে যান সুধা সদনে। বাংলাদেশ ফিরে পায় আলোর দিশারীকে।