1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩০ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

নছিরগঞ্জ বাজারে অতিরিক্ত টোল আদায়ে বাজার বিমুখ হচ্ছেন সাধারণ ব্যবসায়ী

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৫ মে, ২০২২
  • ৪১০ বার পঠিত

কমলগঞ্জ প্রতিনিধি :: মৌলভীবাজার কুলাউড়ার নছিরগঞ্জ গলাকাটা টোল আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীসহ স্থানীয় ব্যবসায়ীদের। উৎপাদিত বিভিন্ন মালামাল বিক্রি করতে গিয়ে সরকার নির্ধারিত টোল মূল্যের চেয়ে প্রায় চারগুণ অতিরিক্ত টোল আদায় ও টোল আদায়কারীর অসদাচরণের শিকার হয়ে বাজার বিমুখ হচ্ছেন সাধারণ ব্যবসায়ীরা।

জানা যায়, ২০২১ ইং হতে ২০২২ পর্যন্ত ৫ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা নছিরগঞ্জ বাজার ডাক হয় ৩০ চৈত পর্যন্ত। এ ডাক এনেছিলেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জুনাব আলী। কিন্তু টোল আদায়ের পরিচালনা করছিলেন তাজুল ইসলাম মায়া মিয়া। এ বাজারে টোল দেওয়ার ছোট বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকলেও টোল আদায়ের তালিকা প্রদর্শন করা হয় নাই। বর্তমান টোল আদায়কারী মায়া মিয়া সরকারি নীতিমালা না মেনে নিজের মনগড়া হারে টোল আদায় করছেন বলে কুদ্্র ব্যবসায়ীর অভিযোগ রয়েছে।

বাজারে পেঁয়াজ, বসুন, আলু ও মরিচের প্রতি দোকানে সরকার নির্ধারিত ১০ টাকার স্থলে টোল আদায় করা হচ্ছে ৩০ টাকা। বিভিন্ন মালামাল খুচরা বিক্রি করতে এসে প্রতিজনকে টোল দিতে হচ্ছে ২০ টাকা, মাছের টোল দিতে হচ্ছে ১০০ টাকা, ফুটপাতের দোকানে শুধু চট বিছানোর জন্য ১০-২০ টাকা ছাড়াও পৃথকভাবে মালামালের টোল আদায় হচ্ছে।

বাজার বণিক সমিতির সাবেক সভাপতি কুতুব আলি বলেন, টোল আদায়কারী মায়া মিয়া অবৈধ ভাবে বাজার হতে বেশি টোল আদায় করছেন। অনেকই প্রতিবাদ করতে গেলে তার হাতে লাঞ্জিত হতে হয়। দীর্ঘদিন ধরে আতিরিক্ত টোল আদায় এবং সরকারী শেটঘরসহ বিভিন্ন ছোট বড় দোকানের জায়গা দখল করছে।

স্থানীয় মনোহর পুর এলাকার মছব্বীর আলী ও নাজমুল হোনেস বলেন, গত রমজান মাসের শেষে শরীফপুর ইউপি আওয়ামীলীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আয়ুব আলীর বাড়ীর বড়ন্ডীতে নিজে মাংস খাওয়ার জন্য গরু জবাই করা হয়। বাজার থেকে প্রায় আধা কি:মি: দুরে গিয়ে ইজারাদার টুল আদায়ের কথা বলে জুরালো ভৃমিকা রাখে। এছাড়াও দত্তগ্রাম এলাকার মুজেফর আলীর ছেলে আশ্রাবসহ দুই ব্যবসায়ীকে সম্প্রতি অতিরিক্ত টুল না দেওয়ায় মারধর করার অভিযোগ উঠেছে।

এ ব্যপারে টোল আদায়কারী মায়া মিয়া বলেন, পূর্বে বাজার ছিল সরকার কর্তৃক ডাকের। বর্তমানে আর কেউ এ বাজার ডাক আনেনি। তাই স্থানীয় তসিলদারের অনুরোধে সরকারী রোল অনুযায়ী টোল আদায় করা হচ্ছে। টোল আদায়ের টাকা তসিলদারে নিকট জমা হয় প্রতি সাপ্তায়ে ৩দিন।

তসিলদার আব্দুস শহীদ বলেন, বর্তমানে এ বাজার ডাক হয়নি। তাই বিভিন্ন সময় বিভিন্নজনকে দিয়ে টুল আদায় করি। অতিরিক্ত কোন টোল আদায় করা হয়না। পূর্বে কি হয়েছে তা আমার জানা নেই।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..