1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৩ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

সিলেটের নদ-নদীর পানি ফের বাড়ছে: পরিস্থিতির অবনতির শঙ্কা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন, ২০২২
  • ১৯৪ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার : ব্যাপক বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের কারণে সিলেটের নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে নদী তীরবর্তী এলাকায় উপচে পড়ছে পানি। নতুন করে বিভিন্ন এলাকার বাড়িঘরে পানি ঢুকছে। এমন অবস্থায় বন্যাকবলিত পরিববারগুলো দীর্ঘস্থায়ী দুর্ভোগের আশঙ্কা করছে। ফলে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, সিলেট নগরের ৮ থেকে ১০টি এলাকা ছাড়াও জেলার কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, জকিগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট ও সদর উপজেলার অন্তত ৫০০ গ্রাম এরই মধ্যে বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। কয়েক লক্ষাধিক লোকজন পানিবন্দি রয়েছে। এসব এলাকার একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি-বেসরকারি কার্যালয়ের ভেতরে পানি ঢুকে পড়ায় স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়েছে। বন্যার পানি নগরসহ জেলার অসংখ্য রাস্তাঘাট ও বাসাবাড়িতে ঢুকে পড়েছে।

রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ায় অনেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও গ্রামের সংযোগ সড়ক দুদিন ধরে পানিতে তলিয়ে আছে। এসব রাস্তা দিয়ে যানবাহনের বদলে মানুষজন নৌকায় চলাচল করছে। নগর ও ৬ উপজেলায় অন্তত চার থেকে সাড়ে চার লাখ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় আছে বলে বানভাসীরা জানিয়েছেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, সিলেট নগরের উপশহর, তালতলা, কালিঘাট, মাছিমপুর, ছড়ারপাড়, তেররতন, ঘাসিটুলাসহ অন্তত ১০টি এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকার রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় মানুষ ভোগান্তি নিয়ে পথ চলছে। অনেক বাসাবাড়ি ও দোকানে পানি উঠেছে। এরই মধ্যে কোথাও কোথাও দেখা দিয়েছে হাঁটুপানি। ঘরের ভেতরে পানি ওঠায় অনেকে নিরাপদ জায়গায় সরে যাচ্ছেন।

সিলেটের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার কালীঘাটের বিভিন্ন দোকান তলিয়ে যাওয়ায় সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। নগরের ঘাসিটুলা এলাকার একটি কলোনির বাসিন্দা কাদির আহমদ জানান, একমাসের মধ্যে দ্বিতীয়বাবের মতো তার বাসায় পানি ঢুকে পড়েছে। তিনি বলেন, আমরা গরিব মানুষ। বারবার এভাবে ঘরে পানি ঢুকে পড়লে যাবো কই? ঘরের জিনিসপত্রও নষ্ট হয়ে যায় পানিতে। সিলেটের জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম বলেন, এ পর্যন্ত আমরা ২৯৮ মেট্রিকটন চাল বরাদ্দ দিয়েছি। নগদ সাড়ে ছয় লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছি। বন্যাদুর্গতদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জেলার সবকটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। ইতোমধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রে লোকজন প্রবেশ করেছেন। তাদের সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি আমরা

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..