মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন
হাসান আল মাহমুদ রাজু :: মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার পৃথিম পাশা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী রবিরবাজারে পৃথিম পাশা বাইপাস সড়কের বেহাল দশায় পরিনত হয়েছে।কুলাউড়া উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের প্রান কেন্দ্র হচ্ছে রবিরবাজার। ৬ ইউনিয়নের জনসাধারণের চলাচল ও জাতায়াতের মাধ্যম হচ্ছে রবিরবাজার। সেখানে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার মানুষের চলাচল করে থাকে এবং ব্যবসা বানিজ্য করে থাকেন।বিশেষ করে রবিরবাজারে হাট বাজার হিসেবে রবি ও বৃহস্প্রতিবার এমন কি শুক্রবারেও মানুষের ঢ্ল দেখা যায় কেনা কাটা করতে ব্যস্ত।বিশ্বের করে রবিরবাজারে অবস্থিত রবিরবাজার জামে মসজিদ সেখানে প্রতি শুক্রবার জুম্মার নামাজ আদায় করতে পুরুষ ও মহিলাদের ভিড় দেখা যায়, প্রতি শুক্রবার প্রায় ১৫ হাজার মানুষ জামাত আদায় করে। বিভিন্ন যায়গা থেকে পুরুষ ও মহিলারা নামাজ পড়তে ও কেনা কাটা করতে বাজারে আসেন।বাজারে প্রতিদিন অবিরত যানজট লেগেও থাকে যার জন্য জনসাধারণের চলাচল করতে বিগ্ন ঘটে স্কুল কলেজ মাদ্রসা গ্রামী শিক্ষার্থীদের যাতায়াত করতে বিগ্ন ঘটে।
বিশেষ করে দক্ষিন রবিরবাজার পৃথিম পাশা উপ সাস্থকল্যান কেন্দ্র সামনে হতে পুষ্ট অফিস রোড পর্যন্ত বাইপাস সড়কের এমন এক অবস্থা পরনত হয়েছে যা কেন্সার আক্রান্তের মত বয়াবহ।যান চলাচল চলার কথা ত দুরের কথা মানুষ চলাচল করতে ইসম্ভব হয়ে পড়ছে।তার পর ও প্রতিদিন অই রাস্তায় সব ধরনের যানবাহন চলাচল করে যাচ্ছে যে কোন সময় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মানুষ রাস্তায় হাটতে খুবই কষ্ট হচ্ছে সড়কের পিচের কারপেটিং টুকরা টুকরা করে উটে গিয়ে গভীর গর্তে পরিনত হয়েছে। সড়কের পাশে প্রচেষ্টা কিন্ডারগার্টেন কেজি স্কুল রয়েছে স্কুলের ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের চলাচল করতে সমস্যা হচ্ছে। এই সড়কে লংলা আধুনিক ডিগ্রি কলেজ, আলি আমজদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ,রবিরবাজার আলিম মাদ্রাসা,সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,নোবেল একাডেমির শিক্ষার্থীরা যারায়াত করে থাকে। শিক্ষার্থীদের চলচলে বিগ্ন ঘটে।বর্তমানে বৃষ্টির পানিতে সড়কের গর্ত ঢুবে যাওয়ায় তাদের বেশি সম্যসা হচ্ছে। হঠাৎ গর্তে পা দিয়ে হাঠতে শিক্ষার্থীরা দূর্ঘটনায় শিকার হচ্ছে। শুধু শিক্ষার্থীরা নয় এলাকার মানুষ রুগি নিয়ে যেতে বিরাট সমস্যায় পরতে হচ্ছে। তাই স্থানীয় পৃথিম পাশা রবিরবাজার এলাকাবাসী স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য অবগত করে সড়কের সংস্কারক কাজ করে দেওয়ার জন্য এলাকাবাসীর সাক্ষরিত একটি আবেদন বন ও পরিবেশ মন্ত্রী আলহাজ শাহাব উদ্দিন এম পির সুপারিশ নিয়ে ঢাকায় প্রধান সড়ক বিভাগের প্রধান প্রকৌশলীর কাছে এবং উপজেলা প্রকৌশলীর অফিসারের কাছে জমা দেন।কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন সারা নেই।ওই রাস্তা নিয়ে ক্ষুব্দ এলাকাবাসী। এলাকাবাসী, শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের দাবী দ্রত ওই সড়কের সংস্কারক কাজ করে জনসাধারণের জাতায়াতের সু ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য।
এ বিশয়ে কুলাউড়া উপজেলা প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল ইসলাম বলেন ওই সড়ক নিয়ে আমরা অবগত রয়েছি কিন্তু বর্তমান এম পি মহোদয়ের ডিও লেটার পেলে এবং আমাদের প্রধান প্রকৌশলী কার্যালয় থেকে অনুমোদন আসলে আমরা কাজ করে দিব।