1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:১৩ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ব্রিকস সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী দাপটের জন্য চাপ দেবে সদস্যরা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০২২
  • ১৯৯ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : পাঁচ দেশের নামের প্রথম অক্ষর নিয়ে নামকরণ করা গ্রুপ ব্রিকসের বার্ষিক সম্মেলনে বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) মিলিত হচ্ছেন জোটের নেতারা। ভূ-রাজনৈতিক শৃঙ্খলায় বড় পরিবর্তনের মধ্যে ব্রিকস গ্রুপের দেশের নেতারা এই বছর সম্মেলনে মিলিত হচ্ছেন। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলো হলো- ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে ভার্চুয়ালি। এনিয়ে টানা তৃতীয় বছর এই উপায়ে সম্মেলন আয়োজিত হচ্ছে। গত দুই বছর করোনা মহামারির কারণে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয় এই সম্মেলন। তবে এই বছর সামনা-সামনি বৈঠকের বদলে নেতারা কেন ভার্চুয়াল সম্মেলনে আগ্রহী হলেন তা এখনো স্পষ্ট নয়।

ব্রিকস জোট কোয়াড সম্মেলনের সম্পূর্ণ বিপরীত। অস্ট্রেলিয়া, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের এই জোটটি গত মাসে জাপানে সম্মেলনে মিলিত হয়। বিশ্ব মিডিয়ার তীক্ষ্ণ নজরের মধ্যে জোটের নেতারা ব্যক্তিগতভাবে বৈঠকে বসেন।

কিছু বিশ্লেষক বলছেন, এর আংশিকভাবে কারণ ব্রিকস বছরের পর বছর সত্যিই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। ২০০৯ সালে যখন এটি যাত্রা শুরু করে, তখন আশা করা হয়েছিল, গ্রুপটি বিশ্ব অর্থনীতিকে নতুন আকার দেবে এবং উন্নয়নশীল বিশ্বকে সাহায্য করার জন্য একটি নতুন আর্থিক ব্যবস্থা তৈরি করবে।

ওয়াশিংটনের থিংক ট্যাংক উইলসন সেন্টারের উপপরিচালক মাইকেল কুজেলম্যান বলেন, ‘ব্রিকস অপ্রাসঙ্গিক বলে মনে হতে পারে কারণ এটি মার্কিন নেতৃত্বাধীন বিদ্যমান ব্যবস্থায় কার্যকর বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বিকল্পের সূচনা করার দীর্ঘস্থায়ী প্রচেষ্টাকে সত্যিই এগিয়ে নেয়নি’। তবে তিনি আরও বলেন ব্রিকস বন্ধ লেখা ভুল হবে কারণ এর যৌথ অর্থনৈতিক শক্তি।

ব্রিকসের কেন্দ্রস্থলে সব সময়ে থেকেছে অর্থনীতি তবে বৃহস্পতিবারের শীর্ষ সম্মেলনে ইউক্রেন যুদ্ধ বড় হয়ে উঠতে পারে। দেশগুলো হয়তো যুদ্ধের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ নাও করতে পারে, তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা এবং ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জইর বলসোনারো একে অপরের সঙ্গে কথা বলার সময় এটি নিয়ে আলোচনা হবে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..