1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৫ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

পশ্চিমবঙ্গে পরাজয়ের পেছনে ৫ কারণ দেখছে বিজেপি

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৩ মে, ২০২১
  • ২১৪ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :: গেরুয়া শিবিরের অনেক আশা ছিল পশ্চিমবঙ্গে এবার ক্ষমতায় আসবে বিজেপি। শুধু বিজেপির কেন্দ্রীয় ও রাজ্য নেতারাই নয়, গোটা সংঘ পরিবার অনেকটাই নিশ্চিত ছিল জয় নিয়ে। অনেক হিসাব-নিকাশ, অনেক পরিকল্পনা সত্বেও কাক্সিক্ষত ফলের কাছাকাছিও যেতে পারেনি পদ্ম শিবির। ফল স্পষ্ট হওয়ার পরে কেন এমন হল, তা নিয়ে দলের অন্দরে বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। আর তাতে প্রাথমিকভাবে অন্তত পাঁচটি কারণ দেখছেন রাজ্য নেতারা।

রবিবার (২ মে) রাতে আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে এ খবর দেয়া হয়েছে।

যে ৫ কারণে পশ্চিমবঙ্গে হেরেছে বিজেপি
১। বিজেপি নেতারা নির্বাচনের প্রচার পর্বে অনেক পরিশ্রম করলেও কোনো একটি ‘মুখ’ তুলে ধরতে পারেননি। এই সিদ্ধান্ত ছিল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বেরই। নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহরা বারবার বাংলার ভূমিপুত্রই মুখ্যমন্ত্রী হবেন বলে জানালেও আলাদা করে কারও নাম বলেননি। অন্যদিকে, তৃণমূলের মুখ ছিলেন ১০ বছর মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকা লড়াকু নেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ‘বাংলার মেয়ে’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

২। বাংলার কোনো নেতাকে মুখ হিসেবে তুলে না ধরার জন্য নীলবাড়ির লড়াইয়ে বড় বেশি নির্ভরতা ছিল কেন্দ্রীয় নেতাদের ওপর। আর সেই নির্ভরতাকে ‘বহিরাগত’ তকমা দিয়ে আক্রমণ শানিয়েছে তৃণমূল। বিজেপি প্রাথমিকভাবে মনে করছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূলের এই আক্রমণকেই সমর্থন দিয়েছে বাংলার মানুষ।

৩। রাজ্য বিজেপি আরও একটি কারণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। দলের বক্তব্য, ২০১৬ সালে বিজেপি রাজ্যে মাত্র ৩টি আসনে জিতেছিল। সেখান থেকে একেবারে ক্ষমতায় আসার যে লক্ষ্য স্থির করা হয়েছিল তা দলের অভিজ্ঞতার তুলনায় অনেকটাই বেশি। লোকসভা নির্বাচনের ফলকে বিধানসভা ভোটের ক্ষেত্রেও প্রাধান্য দেওয়া ঠিক হয়নি। তাই এই হারকে বড় মনে হচ্ছে।

৪। মেরুকরণকে হাতিয়ার করে নীলবাড়ির লড়াইয়ে ফায়দা তুলতে চেয়েছিল বিজেপি। প্রচার পর্বে অনেক ক্ষেত্রেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোষণের অভিযোগ তুলতে কড়া ভাষা প্রয়োগ করেছেন নেতারা। রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব মনে করছে এর ফলে মুসলিম ভোট এককাট্টা হলেও হিন্দু ভোটের সিংহভাগ ঝুলিতে টানা যায়নি।

৫। বিজেপিতে ‘আদি ও নব্য’ বিবাদ অনেক দিনের। গত লোকসভা নির্বাচনের পর থেকেই এই অভিযোগ নিয়ে দলের মধ্যে অনেক গোলযোগ হয়েছে। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনের আগে আগে তৃণমূল থেকে যারা এসেছেন তাদের প্রাধান্য দেওয়া দলের কর্মী, সমর্থক এবং ভোটাররা ভালো চোখে নেয়নি বলেই মনে করছে বিজেপি। একই সঙ্গে রাজ্য নেতাদের বক্তব্য, রাজ্যের সর্বত্রই প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে অনেক ভুল ছিল।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..