1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বেড়েছে আদা-পেঁয়াজ-সবজির দাম, কমেছে মুরগির

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১ জুলাই, ২০২২
  • ৩১৯ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে দাম বেড়েছে সবজি, পেঁয়াজ, আদা, আলু ও ডিমের। অন্যদিকে কমেছে মুরগির দাম। এদিকে অপরিবর্তিত রয়েছে অন্যান্য পণ্যের দাম। আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার, মিরপুর কালশী বাজার ও পল্লবী এলাকা ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

বাজারে দাম বেড়েছে সবজির দাম। এসব বাজারে শসা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। লম্বা বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, করলা ৮০ থেকে ৬০ টাকা, চাল কুমড়ার পিস ৫০ টাকা, প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০ টাকা, বটবটির কেজি ৮০ টাকা, ধুনধুলের কেজি ৬০ টাকা।

১১ নম্বর বাজারের এক সবজি বিক্রেতা জানান, বাজারে সবজির সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে। উৎপাদন কম থাকায় সবজির দাম বেড়েছে।

এসব বাজারে ২০ টাকা দাম বেড়ে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। শুকনো মরিচের কেজি ৪০০ টাকা।

আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। আর একটু ভালো মানের পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। এসব বাজারে রসুনের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। বাজারে চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। আদার দাম বেড়েছে। আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়।

১১ নম্বর বাজারের পেঁয়াজ-রসুন বিক্রেতা মো. কবির বলেন, ঈদ উপলক্ষে পেঁয়াজ-রসুনের দাম বেড়েছে। কোরবানির ঈদে আলু, পেঁয়াজ ও আদার দাম বেড়ে যায়।

বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। প্যাকেট চিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। এ ছাড়াও এসব বাজারে দেশি মুশুরের ডালের কেজি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা। ইন্ডিয়ান মুশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়।

প্যাকেট আটার কেজি এখন বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। খোলা আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। বাজারে ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ২০৫ টাকার।

এসব বাজারে লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। বাজারে হাঁসের ডিমের দাম বেড়েছে। ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ১৯০ টাকা।

ডিম বিক্রেতা মাসুদ বলেন, লাল ডিম ও দেশি মুরগির ডিমের দাম বাড়েনি। তবে হাঁসের ডিমের শতে ২০০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। বন্যার কারণে হাঁসের ডিমের দাম বেড়েছে।

বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা। খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। মুরগির দাম কমে কেজি ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা হয়েছে। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৬০ টাকায়।

১১ নম্বর বাজারের মুরগি বিক্রেতা রুবেল বলেন, মুরগির দাম কমেছে। ঈদ উপলক্ষে আগামী সপ্তাহে বাজারে মুরগির দাম বাড়ার সম্ভাবনা আছে।

 

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..