1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩৬ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

মৌলভীবাজারের প্রথমবারের মতো সম্পূর্ণ সমলয়ে চাষাবাদ করা জমির ধান কর্তনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৩ মে, ২০২১
  • ২৩৫ বার পঠিত

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি : শ্রীমঙ্গলের পশ্চিম আশিদ্রোন এলাকায় প্রথমবারের মতো সম্পূর্ণ সমলয় পদ্ধতিতে (Synchronization Cultivation) চাষাবাদ করা জমির ধান কর্তনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে।
সোমবার ৩ মে দূপুরে সরকারি ভাবে ভুর্তিকির দেয়া কম্বাইন্ড হারভেস্টার মাধ্যমে ব্লক প্রদর্শনী মাঠে ধানকাটার উদ্বোধন করেন মৌলভীবাজার-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক চীপ হুইপ উপধ্যক্ষ ড. মোঃ আব্দুস শহীদ।
এ সময় তিনি বলেন, জিডিপির একটি বড় একটি অংশ কৃষককূল থেকে আসে। যে কারণে বর্তমান সরকার কৃষি খাতে সর্বোচ্চ ভুর্তিকি দিচ্ছে। কৃষকদের জন্য সরকার ৩ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। কৃষকের কষ্টে ফলানো ধানের সঠিক মূল্য দিতে সরকার ধানের মন ১ হাজার ৪০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ১ হাজার ৮০ টাকা করছে।
ধান কর্তন চলাকালে সময় কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক মোবাইল ফোনে আব্দুস শহীদ এমপিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, একসময় দেশ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়তো। অব্যাহত মানুষ বাড়ায় দেশে প্রায় সময় খাদ্য সংকট দেখা দেয়। এসব কাটিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। দেশের বিজ্ঞানীরা এমন জাতের ধান বীজ আবিষ্কার করেছে- যা থেকে কৃষকরা বিঘা প্রতি ২৭ মন ধান পাচ্ছে। এটা সত্যিই গর্ব করার মতো ঘটনা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কাজী লুৎফুল বারী, শ্রীমঙ্গল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ নেছার উদ্দিন, জেলা প্রশিক্ষন কর্মকর্তা (ডিএই) সামছুদ্দিন আহমদ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিলুফার ইয়াসমিন মোনালিসা সুইটি, শ্রীমঙ্গল থানার ওসি (অপারেশন) নয়ন কারকুন, শ্রীমঙ্গল সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ভানু লাল রায়, আশিদ্রোন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রনেন্দ্র প্রসাদ বর্ধন জহর সহ কৃষি বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তা।

কৃষি বিভাগ জানায়, পশ্চিম আশিদ্রোন এলাকায় স্থানীয় কৃষকরা ৫০ একর জমিতে হাইব্রিড ধান (টিয়া) চাষ করেছেন। জমি তৈরী, চারা রোপন ও কর্তন যান্ত্রিক পদ্ধতিতে করা হয়। এতে করে উৎপাদন খরছ অনেকটা কমে লেগেছে। এ সব জমিতে ৮ থেকে ১০ মন ধান উৎপাদন হতো। উন্নত জাতের বীজ যান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষ হওয়ায় প্রতি বিগা জমিতে ২৭ মন করে উৎপাদন হয়েছে। পশ্চিম আশিদ্রোন এলাকার ৪৮ জন কৃষক ৫০ একর জমির জন্য ট্রে এর মধ্যে বীজ লাগান ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে। পরে চারা উপযোগী হলে গত ১৭ জানুয়ারী চারা রোপন করার ৪ মাসের মধ্যে ধান কর্তন শুরু হয়।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..