1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৮ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

‘ভেনিজুয়েলা’ সংশোধন হয়ে মৌলভীবাজার হলো

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩ আগস্ট, ২০২২
  • ১৩৮ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার :: মৌলভীবাজার জেলায় ১২ বাসিন্দার জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্মস্থানে ছিল দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ‘ভেনিজুয়েলা’র নাম। বিষয়টি আলোচনার জন্ম দিলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হয়। জন্মস্থান সংশোধনের জন্য আবেদন করেন এসব ভুক্তভোগী।

জেলা নির্বাচন অফিস জানিয়েছে, এনআইডি কার্ড সংশোধনকারীদের নতুন করে এনআইডি কার্ড নিতে আর কোনো সমস্যা নেই।

এর আগে গত ২৯ জুলাই বড়লেখা উপজেলার শিউলী বেগম নামে এক ভুক্তভোগী পরিচয়পত্র ডাউনলোড করে দেখেন তাঁর জন্মস্থান ভেনিজুয়েলা। একই অবস্থা মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বাসিন্দা নাঈম মিয়ার জাতীয় পরিচয়পত্রে। এখন তাদের পরিচয়পত্র সংশোধন হয়েছে বলে জানিয়েছেন।

ভুক্তভোগী সবাই পুরনো জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো না কোনো ধরনের ভুল সংশোধন করতে দিয়েছিলেন। পরে যান্ত্রিক ত্রুটি সংশোধন করায় রবিবার (৩১ জুলাই) রাতে ভেনিজুয়েলার স্থানে মৌলভীবাজারের নাম নির্বাচন অফিসের সার্ভারে আসছে। এতে এনআইডি কার্ড সংশোধনে আর কোনো সমস্যা হচ্ছে না।

মৌলভীবাজার জেলা কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন বুধবার দুপুরে কালের কণ্ঠকে বলেন, তিন দিন আগে জেলার কয়েকটি উপজেলার নির্বাচন অফিস থেকে এনআইডি কার্ড সংশোধন করে তার প্রিন্ট কপি নিতে গেলে মৌলভীবাজারের স্থানে ভেনিজুয়েলা নাম চলে আসছিল। যান্ত্রিক কত্রুটি ঢাকার সার্ভারে দেখা দেয়। গত (৩১ জুলাই) রবিবার নির্বাচন কমিশন বিষয়টি জানতে পারে। পরে ত্রুটি সঙ্গে সঙ্গে সংশোধন করে নেওয়া হয়। আমরা সোমবার সকালে দেখেছি এনআইডি কার্ড সংশোধন হয়েছে। এতে এখন আর মৌলভীবাজারের স্থানে ‘ভেনিজুয়েলা’ নাম আসছে না।

এনআইডি কার্ডে ভুল হলে সংশোধনে কত দিন সময় লাগে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের নতুন পরিপত্র জারি আছে, যথাসম্ভব দুই সপ্তাহের মধ্যে এনআইডি কার্ড সংশোধন করা সম্ভব। আমাদের চারটি ক্যাটাগরি আছে, ছোটগুলো দুই সপ্তাহের মধ্যে আর জটিল হলে তদন্ত করে রিপোর্ট প্রতিবেদন, বিভিন্ন কাগজপত্র, বোর্ড মিটিং ইত্যাদি প্রয়োজন হয়, যার ফলে বেশ সময় লেগে যায়। বিষয়টি নির্ভর করে আবেদনের ধরনের ওপর।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..