1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৩:২৮ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বিশ্বকাপজয়ী তারকার বিরুদ্ধে এক রাতে তিন নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২
  • ১১৩ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : ধষর্ণের অপরাধে ফ্রান্সের বিশ্বকাপজয়ী তারকা বেঞ্জামিন মেন্ডিকে গত বছরই রিমান্ডে নিয়েছিল পুলিশ। সোমবার (১৫ আগস্ট) চেশায়ারের আদালতে ম্যানচেস্টার সিটির ফরাসি এই ডিফেন্ডারের বিচার কাজ শুরু হয়েছে। আদালতে তার বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানিতে বলা হয়, এক-দুইজন নয়, ২৮ বছর বয়সী মেন্ডি ১৩ নারীকে যৌন নিপীড়ন করেছেন। নিজের বাসায় পুল পার্টির এক রাতে মোট তিন নারীকে ধর্ষণ করেন মেন্ডি।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে জানা যায়, মেন্ডির টার্গেটে থাকতো ১৭-১৯ বয়সী মেয়েরা। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে এই ফুটবলার তাদের বাসায় নিয়ে আসতো। তৈরি করা হতো পার্টির পরিবেশ। টার্গেট করা মেয়েদের এতবেশি মদ খাওয়ানো হতো যে চেতনা হারিয়ে ফেলতেন তারা।

যখন জ্ঞান ফিরতো, নিজেদের বিধ্বস্ত অবস্থায় আবিষ্কার করতেন ওই মেয়েরা। কখনো দেখতেন সুইমিং পুলে পড়ে আছেন। কখনোবা দেখতেন পেছন দিকে হাতবাঁধা অবস্থায় সোফায় পড়ে আছেন।

যৌন মিলনে সম্মতি না দিলেও শুনতেন না মেন্ডি। আদালতে এই ফুটবলারকে ‘পশু’ বলে সম্বোধন করা হয়েছে। ধর্ষণের শিকার দুই নারী জানান, মেন্ডির পড়া ও ঘুমানোর কক্ষ ছিল অনেকটা ‘প্যানিক রুম’-এর মতো। যে রুম থেকে বেরোনোর রাস্তা ছিল না। কারণ, ভেতর থেকেই কেবল তালা খোলা যেতো। মেন্ডি ও সাহার কাছে এসব ছিল অনেকটা খেলার মতো।

আদালতে প্রশ্নোত্তর পর্বে আইনজীবী টিমোথি ক্রে বলেছেন, অভিযোগ তোলা ভুক্তভোগী নারীরা ‘ভীত ও একা’ হয়ে পড়েন। কেউ কেউ ভেবেছিলেন, বিশেষভাবে বানানো তালাবদ্ধ কামরায় আটক থাকায় তাঁরা ‘প্যানিক রুম’-এ আটকা পড়েছেন। এই তালা শুধু ভেতর থেকেই খোলা সম্ভব, বাইরে থেকে খোলার ব্যবস্থা নেই।

অভিযোগ তোলা অন্য নারীরা মেন্দির বাসায় পৌঁছানোর পর তাঁদের ফোন কেড়ে নেওয়া হতো। ক্রে শুনানিতে জানিয়েছেন, ফ্রান্সের বিশ্বকাপজয়ী এই ফুটবলার ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে গত বছরের আগস্টের মধ্যে সাত তরুণীকে ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতন করেন। এর মধ্যে বেশির ভাগ ঘটনাই ঘটেছে করোনাভাইরাস মহামারিতে লকডাউন চলাকালে বাসার আয়োজন করা পার্টিতে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..