1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

৪ মাসে এক কোটি ট্রেনের টিকিট বিক্রি, দাবি সহজের

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২
  • ১৪৬ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পাওয়া যায় না। কাউন্টারে মিলে না কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের টিকিট। আবার অনেকের টাকা কেটে নিলেও গ্রাহক টিকিট পায়নি। গত কয়েক মাস ধরে এমনই অভিযোগ করে আসছিলেন রেলওয়ের অংশীজন বা যাত্রীরা।

এর মধ্যে বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিটিং পার্টনার সহজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করেছে, গত ৪ মাসে তারা প্রায় এক কোটি ট্রেনের টিকিট বিক্রির মাইলফলক অতিক্রম করেছে। এর মধ্যে অনলাইন ও কাউন্টার মিলিয়ে গড়ে দিনে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে।

সহজ পাবলিক রিলেশনসের ব্যবস্থাপক ফারহাত আহমেদের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চলতি বছরের ২৫ মার্চ থেকে রেলের টিকিট বিক্রি শুরু করে সহজ-সিনেসিস-ভিনসেন-জেভি। এরপর কাউন্টার প্যানেল সফটওয়্যারের মাধ্যমে ওইদিন ৭৭টি স্টেশন থেকে একযোগে টিকিট ইস্যু শুরু হয়। এছাড়া এবার ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহায় সহজ’র পরিচালনায় ১৬ লাখের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। পাশাপাশি গত ৩১ জুলাই পর্যন্ত ওয়েবসাইট ও অ্যাপ মিলিয়ে অনলাইনে টিকিটের জন্য নিবন্ধনকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৪ লাখ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, রেলের টিকিটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে চুক্তি করে রেল কর্তৃপক্ষ। চুক্তি অনুযায়ী তাদের কাজ শুরুর ১৮ মাসের মধ্যে রেলের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ডেভলপমেন্টের সব কার্যক্রম শেষ করার কথা। এরই মধ্যে কাউন্টার প্যানেলসহ রেলের অফিসিয়াল টিকিটিং ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ করা হয়েছে। এছাড়া যাত্রীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে ওয়েবসাইট ও রেল সেবা অ্যাপের ন্যাভিগেশন বারে সংযুক্ত করা হয়েছে বিভিন্ন ফিচার।

সহজের জনসংযোগ ব্যবস্থাপক ফারহাত আহমেদ বলেন, চুক্তি অনুযায়ী পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে আরও উন্নত ও অত্যাধুনিক ফিচার সম্বলিত ডিজিটাল টিকিটিং সেবা দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে সহজ।

বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯৯৪ সালে কম্পিউটারভিত্তিক টিকিটিং সিস্টেম চালু করা হয়। আগে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু হতো। বর্তমানে ১০৪টি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট ৮১টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ট্রেন রয়েছে ছয়টি। মাসিক প্রায় ২৭ লাখ যাত্রীর টিকিট কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..