1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বৈশ্বিক তালিকায় ৩ ধাপ এগিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২
  • ১৫০ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: বিশ্বের ১০০টি ব্যস্ততম বন্দরের তালিকা লয়েডস লিস্টে দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামের অবস্থান তিন ধাপ এগিয়ে ৬৪তম স্থানে এসেছে।

লন্ডনভিত্তিক শিপিং বিষয়ক সংবাদমাধ্যম লয়েডস লিস্টে প্রতিবছরের মতো বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) রাতে ২০২১ সালের ১০০টি বন্দরের তালিকা প্রকাশ করা হয়। এতে দেখা যায় ২০২০ সালের তুলনায় চট্টগ্রাম বন্দর ৬৭তম স্থান থেকে এগিয়ে ৬৪তম স্থানে পৌঁছেছে। তবে আগের বছর ২০২১ সালে প্রকাশিত তালিকায় আগের বছরের তুলনায় ২০২০ সালে ৯ ধাপ পিছিয়েছিল চট্টগ্রাম বন্দর।

লয়েডস লিস্ট হচ্ছে লন্ডনভিত্তিক শিপিং সংক্রান্ত সবচেয়ে পুরানো সংবাদমাধ্যম, যারা প্রতিবছর বিশ্বের বন্দরগুলোর কার্যক্রম পর্যালোচনা করে ব্যস্ততম ১০০ বন্দরের তালিকা প্রকাশ করে।

বন্দর সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দর লয়েডস লিস্টের তালিকায় ২০১৪ সালে ৮৬তম, ২০১৫ সালে ৮৭ তম, ২০১৬ সালে ৭৬তম, ২০১৭ সালে ৭১তম, ২০১৮ সালে ৭০তম, ২০১৯ সালে ৬৪তম, ২০২০ সালে চট্টগ্রাম বন্দর ছিল ৫৮তম স্থানে।

লয়েডস লিস্টের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে চট্টগ্রাম বন্দর মোট ৩২ লাখ ১৪ হাজার ৫৪৮ টিইইউ’স (টুয়েন্টি ফিট ইকোভেলেন্ট ইউনিট-২০ ফুট সমতুল্য একক) কনটেইনার হ্যান্ডলিং করেছে। যাতে আগের বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৩ দশমিক ২ শতাংশ। ২০২০ সালে ২৮ লাখ ৩৯ হাজার ৯৭৭ টিইইউস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করেছিল চট্টগ্রাম বন্দর।

এ বছর চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থানের কথা উল্লেখ করে লয়েডের তালিকায় বলা হয়, ‘সক্ষমতার দিক থেকে অনেক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের এই প্রধান সমুদ্রবন্দর তার স্বরূপে ফিরে এসেছে।’

এ বিষয়ে বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান বলেন, বন্দর গত বছর কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে করোনা মহামারীর পরে দেশের বৈদেশিক বাণিজ্য আবারও বাড়তে শুরু করেছে। ২০২১ সালে বন্দরে কোনো কনটেইনার বা জাহাজের জট ছিল না। গত বছর ৪৯ শতাংশ জাহাজ আসার সঙ্গে সঙ্গে বন্দরে বার্থিং পেয়েছিল। যে কারণে বন্দরকে এই ধরনের প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়তা করেছে। বন্দর ব্যবহারকারীদের সর্বাত্মক সহযোগিতার কারণে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে।

সমুদ্রপথে দেশের কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের ৯৮ শতাংশ হয়ে থাকে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে।

 

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..