1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৪ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

আগামীকাল সোমবার থেকে অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযানের ‘আলটিমেটাম’

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২
  • ২৬৪ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট: আগেরবারের অভিযানে সতর্ক করার পর তিন মাসেও যেসব অনিবন্ধিত হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক নিয়ম মেনে নিবন্ধন করেনি সেসব প্রতিষ্ঠান বন্ধে ফের ক্রাশ অভিযানে নামছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আগামীকাল সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত তিন দিনের অভিযানে এসব অনুমোদনবিহীন চিকিৎসাকেন্দ্রকে ‘আলটিমেটাম’ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হবে।
অভিযানের বিষয়ে গত ২৪ আগস্ট রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে সারাদেশের সিভিল সার্জন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাদের সভা হয়েছে। আজ রবিবার এই তথ্য জানিয়ে আগামীকাল সোমবার থেকে অভিযান শুরুর খবর দিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।

তিনি বলেন, ‘অননুমোদিত হাসপাতাল, ব্লাডব্যাংক বন্ধে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকশনে যাচ্ছি আমরা। ৭২ ঘণ্টার একটি আল্টিমেটাম দিয়ে অভিযান চালানো হবে। সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত অভিযান চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে। আহমেদুল কবির বলেন, ‘এর আগে আমরা তিন মাস সময় দিয়েছি। এই সুযোগ যারা নেয়নি এবং এর মধ্যে যারা নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেনি বা যারা আবেদন করেও নিবন্ধন পায়নি, তারা হাসপাতাল, ক্লিনিক খোলা রাখতে পারবে না।

‘যারা নিবন্ধন পায়নি তাদের কার্যক্রম এখনো ত্রুটিপূর্ণ। প্রাথমিকভাবে নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে আলাদা করতে পারবো। এরপরের অভিযান হবে যারা নিবন্ধিত হয়েছে তাদের কার্যক্রমের মান কেমন তা নিয়ে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) জানান, অভিযানের পর নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে এ, বি, সি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হবে। এরপর প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে। সেখানে কোন হাসপাতাল কোন মানের তা উল্লেখ করা থাকবে।
অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির বলেন, ‘লাইসেন্সের বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনায় দেখা যাচ্ছে, সময় দেওয়ার পরও কিছু প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স করছে না। কিছু প্রতিষ্ঠান লাইসেন্সের আবেদনও করছে না। বারবার সতর্ক করার পরও কিছু প্রতিষ্ঠান এখনো প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশোধন না করার ফলে আবেদন পেন্ডিং অবস্থায় আছে।
‘এজন্য বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের লাইসেন্সের অবস্থা আরও তরান্বিত করতে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান কার্যক্রম চালানো জরুরি বলে মনে করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।’

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..