1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০২:১৬ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে ট্রাস

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১২১ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :: ঋষি সুনাককে টপকে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে গেলেন লিজ ট্রাস। এক মাসব্যাপী ভোটদান প্রক্রিয়া শেষ হচ্ছে শুক্রবারই। সোমবার চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে।

তবে ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি (টোরি)র সূত্রে জানা যাচ্ছে, অপ্রত্যাশিত কিছু না ঘটলে বরিস জনসনের পর ১০, ডাউনিং স্ট্রিটের বাসিন্দা হতে চলেছেন ট্রাসই।

একের পর এক কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত হওয়ার পর বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সমালোচনায় সরব হন কনজারভেটিভ পার্টির নানা নেতা। বরিস মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে শুরু করেন একের পর এক মন্ত্রী।

কার্যত চাপের মুখে পদত্যাগ করতে রাজি হন বরিস। তার পরই কনজারভেটিভ দলের নতুন প্রধান এবং দেশের নতুন প্রধানমন্ত্রী খুঁজে নেওয়ার তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। একাধিক পদপ্রত্যাশীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার শেষ ধাপে আসেন দু’জন- বরিস মন্ত্রিসভার সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনক এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস।

একাধিক প্রকাশ্য জনসভায় এবং টেলিভিশন বিতর্কে পরস্পরের বিরুদ্ধে সমালোচনায় সরব হতে দেখা গিয়েছে দু’জনকে। নির্বাচনের প্রাথমিক পর্বে ভারতীয় বংশোদ্ভূত সুনক এগিয়ে থাকলেও, ক্রমশ ব্যবধান কমাতে থাকেন লিজ ট্রাস।

শুক্রবার বিকেল ৫টায় ভোটগ্রহণ-পর্ব শেষ হওয়ার আগে পর্যন্ত ট্রাসের দিকেই পাল্লা ভারী থাকছে। কনজারভেটিভ পার্টির প্রায় দু’লক্ষ সদস্য ভোটদান প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেছেন। ট্রাস বা সুনক প্রধানমন্ত্রী পদে যিনিই বসুন, তার সামনে একাধিক প্রতিকূলতা থাকছে।

ইংল্যান্ডে জীবনধারণের ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। জ্বালানির দাম ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। ব্রিটেনের বাসিন্দাদের একটা বড় অংশ জানাচ্ছেন, খাদ্যের সংস্থান করতে হলে আসন্ন শীতে ঘর গরম করার বন্দোবস্ত করা সম্ভব হবে না।

রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্বজুড়েই জ্বালানির দামকে আকাশছোঁয়া করে তুলেছে। এই পরিস্থিতিতে ট্রাস কর-ছাঁটাইয়ের প্রতিশ্রুতি দিলেও, তাতে গরিব মানুষের কোনও উপকার হবে না বলে জানাচ্ছে তার দলের একাংশই।

এই পরিস্থিতিতে সংস্কারের পথেই হাঁটতে পারেন ব্রিটেনের ভাবী প্রধানমন্ত্রী। একদা ব্রেক্সিটের বিরোধিতা করা ট্রাসই হয়ত দল এবং দেশের তরফে ব্রেক্সিট-পরবর্তী সংস্কারের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..