1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১০:৪৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

হবিগঞ্জে চাঞ্চল্যকর লিটন হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২
  • ১২২ বার পঠিত

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি :: হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে চাঞ্চল্যকর লিটন মিয়া হত্যাকান্ডের রহস্য উৎঘাটন করেছে র‌্যাব। হত্যাকান্ডে মূল অভিযুক্ত দুইজনকে বান্দরবান সদর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব- ০১ ও ১৫ সিপিসি-৩ বান্দরবান ক্যাম্প এর যৌথ অভিযানে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হল, উপজেলার কসবা গ্রামের কাছু মিয়ার পুত্র জুবেল মিয়া (২৮) ও তার ভাই রুবেল মিয়া (৩০)।

গ্রেফতারের পর তারা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকান্ডের সাথে সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করে। আসামীরা জানিয়েছে টাকা-পয়সা সংক্রান্ত বিরোধে এ হত্যাকান্ড সংগঠিত হয়েছে।

বুধবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিনিয়র সহকারী পরিচালক (ল’ এন্ড মিডিয়া)-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সালাম চৌধুরী।
র‌্যাব জানায়, উপজেলার মধ্যসমত গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের পুত্র লিটন মিয়া গত ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে নিখোঁজ হয়। পরে তার স্বজনরা অনেক খুজাখুজি করেও তার কোন সন্ধান পায়নি। একপ পর্যায়ে পরদিন ১৬ সেপ্টেম্বর নবীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করেন। এরপরদিন ১৭ পেপ্টেম্বর লিটন মিয়ার মরদেহ অভিযুক্ত জুবেল মিয়ার দোকানের পাশে একটি ডোবায় পাওয়া যায়। এসময় তার শরীরে আঘাতে চিহ্ন দেখতে পাওয়া যায়। পরে লিটনের স্বজনরা অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

র‌্যাব আরো জানায়, ১৫ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে ব্যবসায়ীক কাজ শেষে দোকান বন্ধ করে যাওয়ার সময় প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়। এসময় কসবা বাজারাস্থ আসামী জুয়েল মিয়ার মাজহারুল অটোপার্টস এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স দোকানে আশ্রয় নেওয়ার সময় জুয়েল মিয়া ও জিলকারসহ ভিকটিম লিটন মিয়া কে ভারী অস্ত্রদ্বারা আঘাত সহ শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে। পরে মরদেহ গুম করার উদ্যেশ্যে ডুবায় ফেলে দেয়া হয়। সিসিটিভির ফুটেজের মাধ্যমে আসামীদের শনাক্ত করা হয়। এর পর থেকেই আসামীরা আত্মগোপনে চলে যায়।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..