1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৪৬ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনা হবে সিনোফার্মের টিকা

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৯ মে, ২০২১
  • ২৪১ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. শাহিদা আক্তার সাংবাদিকদের জানান, অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ চীন থেকে করোনাভাইরাসের টিকা সংগ্রহের একটি প্রস্তাব উপস্থাপন করে। কমিটি তাতে অনুমোদন দিয়েছে। প্রস্তাবটি হচ্ছে জনস্বাস্থ্য সংরক্ষণ ও করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে জরুরি বিবেচনায় গণচীনের তৈরি সার্স কোভিড টু টিকা সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার প্রস্তাব। প্রস্তাবটি নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।তিনি বলেন, এটা টিকা কেনার একটি প্রস্তাব। এটা সিনোফার্মার টিকা। এখানে কী পরিমাণ, কত দিনের মধ্যে আনা হবে সে সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি। ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের স্বীকৃতির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ চীন থেকে টিকা সংগ্রহ করার অনুমোদন দিয়েছে। কী পরিমাণ সংগ্রহ করা হবে এবং কত টাকা লাগবে সেটা জানা যাবে যখন এ সংক্রান্ত ক্রয় প্রস্তাব কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হবে।

আরও ৪০টি অক্সিজেন জেনারেটর কেনা হচ্ছে:

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের ব্যবহারের জন্য আরও ৪০টি অক্সিজেন জেনারেটর কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে জরুরি প্রয়োজনে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. শাহিদা আক্তার সাংবাদিকদের জানান, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীন সিএমএসডি কর্তৃক কোভিড-১৯ সংক্রমিত রোগীর ব্যবহারের জন্য ৪০টি অক্সিজেন জেনারেটর সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) কেনার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।এর আগে করোনা রোগীদের চিকিৎসা সামগ্রী কেনাকাটায় দুর্নীতি লক্ষ্য করা গেছে, এবারও এমনটা হবে কি না জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যখাত অত্যন্ত জরুরি বিষয়। তাদের দায়িত্ব ছিল, এসব চাহিদার বিষয়ে যথাযথ সময়ে ব্যবস্থা নেওয়া। কিন্তু তখন তা করা হয়নি। করোনা পৃথিবীতে সবার জন্যই প্রথম, তাই সবাই যে সব কাজ সম্পর্কে অবগত থাকবে তাও না। যদি বার বার একই রকম মিসটেক (ভুল) হয়, তাহলে এগুলো ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স থেকে বাদ যাবে। তবে এখন যেগুলো আসছে, সেগুলো সবই নতুন।

তিনি বলেন, কোভিড সারা বিশ্বে তাণ্ডবলীলা চালাচ্ছে। এর মাঝে কাজের পরিধি বাড়ছে। আমাদের এখন এগুলো চিন্তা না করে মানুষের প্রাণ বাঁচাতে হবে। এই বিবেচনায় আমরা আজ এটি অনুমোদন দিয়েছি। আরও আগে যথাযথভাবে যদি আমরা এগুলো করতে পারতাম, তাহলে হয়তো আমাদের সাশ্রয় হতো। তারপরও অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে সবাইকে বলেছি, সাশ্রয়ী হতে হবে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..