1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

রাজনগরে হয়রানি বন্ধের দাবিতে রিক্সাচালকদের মিছিল অনুষ্ঠিত

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১৪৪ বার পঠিত

রাজনগর প্রতিনিধি :: মৌলভীবাজারের রাজনগরে বাধাহীন ও হয়রানীমুক্ত পরিবেশে ব্যাটারী চালিত রিক্সা ও ইজিবাইক চলাচলের সুযোগের দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ করেছে উপজেলার রিক্সা ও ইজিবাইক চালকরা।

 

পরে তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে স্মারকলিপি জমা দিয়েছে। রাজনগর উপজেলা রিক্সা, ব্যাটারীর রিক্সা ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের আয়োজনে বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে এ টেংরা বাজার থেকে মিছিল নিয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে।

 

স্মারকলিপি থেকে জানা যায়, চলতি বছরের এপ্রিল মাসে সুপ্রীম কোর্ট থেকে ইজিবাইকসহ ব্যাটারীচালিত সব যানবাহন মহাসড়ক ছাড়া সর্বত্র চলাচল করার রায় দিয়েছেন। কিন্তু বিভিন্ন সময় থানার পুলিশ সদস্যরা ব্যাটারী চালিত রিক্সা ও ইজিবাইকঅবৈধ দাবি করে থানায় নিয়ে আটকে রাখেন বলে শ্রমিকরা দাবি করেন। এতে রিক্সা চালকদের জীবিকানির্বাহে বাধার সৃষ্টি হয়।

 

রিক্সা, ব্যাটারীর রিক্সা ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের জেলা সংগঠক রাজীব সূত্রধরের সঞ্চালনায় মিছিল শেষে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের রাজনগর উপজেলার উপদেষ্টা শ্রমিক নেতা মুজাহিদ আহমেদ, টেংরা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্যবিপ্লব মাদ্রাজী পাশী, টেংরা বাজার রিক্সা, ব্যাটারীর রিক্সা ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি মো. আজাদ মিয়া, সহ-সভাপতি বেনু কর, সাধারণ সম্পাদক মো. সিদ্দিক শেখসহ শ্রমিক নেতারা।

 

এসময় বক্তারা বলেন, রিক্সা চালিয়ে শ্রমিকরা পরিবারের মুখে খাবার তুলে দেন। তাদের এই ঘামঝরানো শ্রমে সন্তানাদির লেখাপড়ার খরচ চলে। অথচ সুপ্রীম কোর্টের রায় পক্ষে থাকার পরওপুলিশ প্রশাসন বিভিন্ন সময় অবৈধ দাবি এসব ব্যাটারীচালিত রিক্সা থানায় নিয়ে আটকে রাখে। এই হয়রানি বন্ধ না করলে রিক্সা শ্রমিকদের পরিবার চরম ভোগান্তিতে পড়বে। এছাড়া রুট পারমিট ও লাইসেন্স দিতে দাবি জানান চালকরা।

 

এব্যাপারে জানতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা আক্তার মিতার সাথে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি কল রিসিভ করেন নি।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..