1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:০৯ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

কমলগঞ্জে মণিপুরী ‘নিংতম কাং টুর্ণামেন্টের শুভ উদ্বোধন 

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ২৫৫ বার পঠিত
তানভীর চৌধুরী কমলগঞ্জ: প্রতি বছরের ধারাবাহিকতায় মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে এবারও মণিপুরী কাং ফেডারেশনের উদ্যোগে ‘নিংতম কাং টুর্ণামেন্ট এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে।
শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ১০ টায় উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের নয়াপত্তনস্থ কাংশং এ বাংলাদেশ মনিপুরী কাং ফেডারেশন আয়োজনে নিংতম কাং টুর্নামেন্ট এর প্রধান অতিথি হিসাবে উদ্বোধন করেন কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. জুয়েল আহমদ।
ফেডারেশনের সভাপতি সমাজসেবক ইবুংহাল সিংহ শ্যামল এর সভাপতিত্বে ও ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক অওয়াংতাবম সমরেন্দ্র এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন  আলীনগর ইউপি’র চেয়ারম্যান নিয়াজ মোর্শেদ রাজু ও বাংলাদেশ মনিপুরী কাং ফেডারেশন এর উপদেষ্টা সাবেক ইউপি সদস্য  মনীন্দ্র কুমার সিংহ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নিংতম কাং টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক নবকুমার সিংহ, সদস্য সচিব নোংমাইথেম অশোক, ফেডারেশনের সাধারন সম্পাদক নারেংবম সমরজিত সিংহ এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উদ্বোধনী খেলায় প্রতিদ্বন্দীতা করছেন ২০২২ সালের চ্যাম্পিয়ান কাংলাসা কাংখুৎ, বাংলাদেশ এবং ইয়ুথ ক্লাব, নয়াপত্তন।
এবারের নিংতম কাং টুর্নামেন্টে প্রতিবছরের মত পুরুষ ও মহিলাকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। পুরুষের ০৮টি দল ও মহিলার ০৫টি দল অংশগ্রহণ করছে।
উল্লেখ্য,  ‘কাং খেলা’ মণিপুরীদের ঐতিহ্যবাহী এক ধরনের অভ্যন্তরীন খেলা। দ্বাদশ শতাব্দীতে মহারাজ ‘লোইতোংবা’র শাসনামলে কাং খেলা উদ্ভাবিত হয়। এই খেলার জন্য বড় এক মণ্ডপঘরের প্রয়োজন হয়। সেখানে নির্ধারিত মাপে কোর্ট কেটে দুই পক্ষের মধ্যে খেলা হয়। ফাইবার নির্মিত নির্দিষ্ট মাপের কালো রঙের ‘কাং’ নিয়ে খেলা হয়। এক-এক দলে সাতজন করে খেলোয়াড় থাকে। প্রথমে দাঁড়িয়ে ‘চেকফৈ’ মারতে হয়। অপর প্রান্তে বসানো নির্ধারিত টার্গেট দুইবার স্পর্শ করতে পারলে বসে ‘লমথা’ মারার যোগ্যতা অর্জিত হয়। লমথা যথানিয়মে টার্গেট স্পর্শ করতে পারলে একটি পয়েন্ট অর্জন করে। এক পক্ষ পয়েন্ট অর্জনে ব্যর্থ হলে অপর পক্ষ খেলার সুযোগ পায়। এভাবে খেলা এগিয়ে চলে এবং নির্ধারিত সময়ের শেষে যে দলের পয়েন্ট বেশি হবে, তারাই বিজয়ী হয়।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..