1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৪ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

২০২৫ সালে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ হতে পারে : মার্কিন জেনারেল

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৯৪ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক:: তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে আগামী ২০২৫ সালে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ হওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে হুঁশিয়ার করে দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর চার তারকা বিশিষ্ট একজন জেনারেল। এই যুদ্ধের শঙ্কায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর কমান্ডারদের নিজ ইউনিটকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।মার্কিন বিমানবাহিনীর অভ্যন্তরীণ এক নথি শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যা পরবর্তী সময়ে পেন্টাগন সেটিকে প্রকৃত নথি বলে স্বীকার করেছে। এতে দেশটির এয়ার মোবিলিটি কমান্ডের প্রধান জেনারেল মাইক মিনিহান বলেছেন, আমাদের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত চীনকে প্রতিরোধ করা এবং প্রয়োজনে পরাজিত করা।তিনি বলেছেন, ‘আমি আশা করি, আমার এই শঙ্কা ভুল হোক। তবে আমার চিন্তা-ভাবনা আমাকে বলছে, আমরা ২০২৫ সালে যুদ্ধ করবো।’এমন শঙ্কার পেছনে নিজের যুক্তি তুলে ধরে মিনিহান বলেন, আগামী বছর তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সামরিক আগ্রাসন বৃদ্ধির একটি অজুহাত দেবে। একই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হোয়াইট হাউজের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে ব্যস্ত থাকবে।
মাইক মিনিহান বলেন, শি জিনপিংয়ের দল এবং সুযোগ— সবই ২০২৫ সালের অপেক্ষায় আছে। গোপনীয় ওই নথিতে যুক্তরাষ্ট্র্রের সব মোবাইল কমান্ড কর্মীদের ফায়ারিং রেঞ্জে যাওয়ার এবং ‘মাথা লক্ষ্য’ করে মহড়া চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পেন্টাগনের একজন মুখপাত্র ওই নথি সম্পর্কে ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির প্রশ্নের জবাবে ই-মেইলে বলেছেন, ‘হ্যাঁ, এই নথিটি সত্য এবং তিনি এটি পাঠিয়েছিলেন।’ যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা গত কয়েক মাসে বলেছেন, স্ব-শাসিত গণতান্ত্রিক ভূখণ্ড তাইওয়ান নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য চীনের কর্মকাণ্ড ত্বরান্বিত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

গত বছরের আগস্টে মার্কিন সংসদ কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের তৎকালীন স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর ঘিরে তুমুল উত্তেজনা তৈরি হয় এবং ওই সফর ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের ইতোমধ্যে তলানিতে পৌঁছানো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের টানাপোড়েন আরও বাড়িয়ে তোলে।
উত্তেজনার কেন্দ্রে থাকা তাইওয়াকে চীনের সরকার একটি বিচ্ছিন্ন প্রদেশ মনে করে এবং বেইজিং শেষ পর্যন্ত বেয়ারা এই প্রদেশ চীনের সঙ্গে একীভূত হবে বলেও বিশ্বাস করে। আর সেটি করতে প্রয়োজনে বলপ্রয়োগও করা হতে পারে বলে দীর্ঘদিন ধরে হুঁশিয়ার করে আসছে চীন।
কিন্তু তাইওয়ানের অনেকেই স্বশাসিত এই দ্বীপ ভূখণ্ডকে আলাদা রাষ্ট্র মনে করেন। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো এ অঞ্চলের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়নি।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..