1. newsmkp@gmail.com : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. info@fxdailyinfo.com : admi2017 :
  3. admin@mkantho.com : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে সকলকে ভূমিকা রাখতে হবে: রাষ্ট্রপতি

পৌরবাসীর দাবী পূরন করলেন মেয়র সিসি ক্যামেরার আওতায় কমলগঞ্জ পৌরসভা

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৭৯ বার পঠিত
এম এ ওয়াহিদ রুলু, কমলগঞ্জ থেকে:  কমলগঞ্জে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে পৌরসভাকে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হচ্ছে। প্রথম ধাপে পৌরসভার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসানো হচ্ছে প্রায় ৩০টি ক্যামেরা। এতে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ও হত্যার মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ হবে বলে আশা করছেন, জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন ও স্থানীয় বাসিন্দারা। শুক্রবার (৩ফেব্রুয়ারী) সকালে পৌর এলাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে।
        জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কমলগঞ্জ পৌরভাসীর নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরা বসানোর দাবি করছিল পৌরবাসী। সেই দাবির প্রেক্ষিতে অবশেষে পৌর মেয়র মো. জুয়েল আহমেদ প্রায় ২ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা ব্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ।  আগামী এক সপ্তাহের মাঝে কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছে পৌরমেয়র জুয়েল আহমেদ।
        পৌরবাজার ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘পৌর শহরের নিরাপত্তাসহ জানমালের নিরাপত্তার জন্য  এই সিসি ক্যামেরা অনেক উপকারে আসবে। তাছাড়া পৌর মেয়র ও পুলিশ এই সিসি ক্যামেরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করলে বাজার এলাকায় যানজট কমে আসবে।’  সচেতন মহল মনে করেন মেয়রের এমন উদ্যোগ প্রশংসনীয়। তিনি মেয়র হওয়ার পর থেকে পরিবর্তন হয়ে গেছে পৌরসভা। এমন মেয়র বার বার যেন নির্বাচিত হয়। পৌরবাসীর সবসময় সুখ দুঃখে যে পাশে থাকে সে হল জুয়েল।
      কমলগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, ‘এই সিসি ক্যামেরা স্থাপনের ফলে পৌর শহরে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনার সৃষ্টি হলে পুলিশ সহজেই অপরাধীদের খুঁজে বের করতে পারবে। সেই সাথে ডিজিটাল মনিটরিং এর মাধ্যমে শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব।
       পৌর মেয়র মো. জুয়েল আহমেদ বলেন, সিসি ক্যামেরা স্হাপনের ‘দীর্ঘদিনের দাবী পৌরবাসীর। আমি চেষ্টা করি তাদের দাবী পূরনের জন্য।   সিসি ক্যামেরা বসানো শেষ হলে বাজার এলাকাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকা আইনখৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারির মধ্যে থাকবে। আর এতে চুরি ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধ অনেকটাই কমে আসবে। পৌর এলাকার মানুষের নিরাপত্যার কথা চিন্তা করে আমার এ উদ্যোগ গ্রহন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..