1. newsmkp@gmail.com : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. info@fxdailyinfo.com : admi2017 :
  3. admin@mkantho.com : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

চলতি বছরে চায়ের লক্ষমাত্রা ১০০ মিলিয়ন কেজি : শ্রীমঙ্গলে বিটিআরআই এর ৫৭তম বার্ষিক টি কোর্সর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চা বোর্ড চেয়ারম্যাম

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৩৮০ বার পঠিত

বিকুল চক্রবর্তী: চলতি বছরে দেশে চায়ের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ মিলিয়ন কেজি। সে লক্ষ্যে কাজ করছে চা বোর্ড।
শনিবার সকালে শ্রীমঙ্গলস্থ বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রকল্প উন্নয়ন ইউনিটে এ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন, চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম।
দেশের চায়ের উৎপাদন বৃদ্ধি ও গুনগতমান বজায় রাখতে চা চাষিদের জন্য বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চা আবাদী ব্যবস্থাপনা এবং হাতে কলমে প্রশিক্ষনের জন্য উদ্বোধন করা হয়েছে ৬ দিন ব্যাপী ৫৭ তম বিটিআরআই বার্ষিক টি কোর্স । এসময় চা বোর্ডের চেয়ারম্যান আরো বলেন, ২০২২ সালে দেশে ৯৩.৮ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন হয়েছে। তিনি আরও বলেন ২০২৫ সালের মধ্যে দেশে ১৪০ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যে “উন্নয়নের পথনকশাঃ বাংলাদেশ চা শিল্প” নামে মহা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ চা গবেষনা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ড. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্যদেন পরিচালক ড. রফিকুল হক, বাংলাদেশীয় চা সংসদের চেয়ারম্যান মো. শাহ আলম, চা সংসদের সিলেট ব্রান্স চেয়ারম্যান জিএম শিবলী ও জেরিন চা বাগানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম রেজা চৌধুরী ।
চা বোর্ডের চেয়ারম্যান আরো বলেন, বাংলাদেশের মানুষের কাছে চা একটি অত্যাবশ্যকীয় পানীয় হয়ে দাড়িয়েছে। বিশ^ব্যাপিও চায়ের চাহিদা অনেক বেশি বেড়ে গেছে। বাংলাদেশের এই দ্রæত বর্ধমান জনসংখ্যার সাথে পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পাওয়া চা পানের চাহিদা বাংলাদেশের চা শিল্পের জন্য একটি বিশাল অভ্যন্তরীণ বানিজ্য ক্ষেত্রের সৃষ্টি করেছে। চা’য়ের উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি চা’কে গুণে মানে উন্নতকরণ এবং বৈচিত্রায়ন সংযোজন করা প্রয়োজন। প্রতিযোগীতাময় বৈশ্বিক বাজার আর আধুনিক প্রজন্মের এই চাহিদা পূরণ করা বাংলাদেশ চা শিল্পের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
তিনি বলেন, চা আবাদ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ একটি অতি সুক্ষ ধারাবাহিক বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতি যা সম্পূর্ন আবহাওয়া ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নির্ভর। চাষাবাদের ক্ষেত্রে সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় উপকরণ ও শ্রমের প্রয়োগ না হলে উৎপাদন ব্যাহত হবে আর ফসল তোলা থেকে প্রক্রিয়জাতকরণের শেষ ধাপটি পর্যন্ত সঠিকভাবে সুসম্পন্ন না হলে তৈরী চায়ের গুণগত মান বিপন্ন হবে। কাজেই চায়ের উৎপাদন বৃদ্ধি অব্যাহত রেখে তৈরী চায়ের গুনগত মান অক্ষুন্ন রাখা প্ল্যান্টারদের কাছে সবসময়ই একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..