1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ক্ষমতার ধাপটে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন সিলেট মহিলা টিটিসির এক শিক্ষিকা

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩
  • ২৫৬ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার,সিলেট : ক্ষমতার ধাপটে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন সিলেট মহিলা সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসিতে) বিষয় ভিত্তিক (বাংলা বিভাগের) জেনারেল শিক্ষিকা ফাতেমা খাতুন। টানা ১৫ বছর ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে শিক্ষক সংকটের অযুহাতে একই কর্মস্থলে রয়েছেন। দীর্ঘ দিনে অত্র টিটিসিতে অবস্থানে থাকায় ক্ষমতার ধাপট লাগামহীন, দেখেও দেখার কেউ নেই। তাঁর বদলির ব্যাপারে জন্য তথ্য সংগ্রহ করা হলে অজানা কারণে মাঝপথেই তা থেমে গেছে বলে জানা যায়। ২০২২ সালে বন্ধ গেছে কারিগরির বিষয় ভিত্তিক ট্রেড, কিন্তু তাকে সংয়োক্ত করে দেওয়া হয়েছে হাউজ কিপিংয়ে অর্থাৎ বিদেশগামী মহিলাদের প্রশিক্ষণের জন্য। ফাতেমা খাতুনের হাত শুধু টিটিসিতে সীমাবদ্ধ নয়,রয়েছে মন্ত্রণালয় পর্যন্ত বিস্তার, তাছাড়া রয়েছে বড় বড় ট্রাভেল এজেন্সি মালিক ও দালালদের সাথে গভীর সম্পর্ক, যার ফলে তার বদলী হয়ে থাকে অধারা। ফাতেমা খাতুনের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই, জানা যায়- দীর্ঘ দিন ধরে বেদেশগামী মহিলাদের কাছ থেকে অবৈধ ভাবে ভর্তি ফি আদায়, ভর্তি না করে দালালদের মাধ্যমে সার্টিফিকেট বিরতণ, হোস্টেলের মহিলাদের খাওয়ার নামে টাকা উত্তোলন সহ অনেক অভিযোগ পাওয়া যায়। বেদেশগামী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মহিলা জানান, ওই শিক্ষিকা তাদের কাছ থেকে ভর্তি ফি বাবত দফায় দফায় প্রায় ৮ হাজার টাকা নিয়েছেন, অতিরিক্ত দিতে হয়েছে খাওয়ার টাকা, অথচ টাকা দেওয়ার পর সে আর ভর্তি কিংবা থাকা হয়নি টিটিসির হোস্টেলে। ফাতেমা খাতুন সিলেট টিটিসিতে যোগদানের পর আঙ্গুল ফোলে কলাগাছ হয়েছেন,ঢাকা শহরে নামে বেনামে করেছেন ফ্লাট ও বাড়ি। ইতোমধ্যে ঢাকা শহরে শেষ হয়েছে ফ্লাটের কাজ। তিনি নাকি ফ্লাটের কাজ সম্পুর্ণ হলে সিলেট ছাড়বেন বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে উচ্চপদস্থ সরকারি এক কর্মকর্তা জানান, সরকারি নিয়ম অনুযায়ী একজন শিক্ষক, শিক্ষিকা বা অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী একই কর্মস্থলে তিন থেকে পাঁচ বছরের বেশি সময় থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু এখানকার প্রশাসন চাকরিবিধির তোয়াক্কা করে না। ফলে ওই শিক্ষিকা রাজনৈতিক আশ্রয়ে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করে শিক্ষকতা করছেন। এদিকে তিনি হাউজ কিপিং এর দায়িত্ব পাওয়া অল্প দিনে আঙ্গুল ফুলে গালা গাছ হয়ে উঠেছেন। তিনি একক দায়িত্ব নেওয়া পর বিদেশগামী মহিলাদের নানা হয়রাণী করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..