1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৩:৩০ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

পাথারিয়া হিল রিজার্ভ ফরেস্টের সমনভাগ বিটে আগুন লাগিয়ে বনভূমি পুড়ানোর প্রতিবাদে মানববন্ধন

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩
  • ২৩৭ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: বনবিভাগের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা রেঞ্জের পাথারিয়া হিল রিজার্ভ ফরেস্টের অন্তর্গত সমনভাগ বিটে আগুন লাগিয়ে বনভূমি পুড়ানোর সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে বিচারের দাবিতে এবং সামাজিক বনায়নের নামে প্রাকৃতিক বন ধ্বংসের প্রতিবাদে বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ মৌলভীবাজার জেলার মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। আজ ১৮ মার্চ’২৩ শনিবার সকাল ১১ঃ৩০টায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন আন্দোলন মঞ্চ মৌলভীবাজার জেলার প্রধান সংগঠক রেহনোমা রুবাইয়াৎ এবং সঞ্চালনা করেন জেলা সংগঠক রাজিব সূত্রধর। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বাসদ মৌলভীবাজার জেলা সমন্বয়ক এডভোকেট মঈনুর রহমান মগনু, বাংলাদেশ জাসদ মৌলভীবাজার জেলা কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাসান আহমেদ রাজা, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র মৌলভীবাজার জেলা সংগঠক হৃদয় অধিকারী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ নন্দী, বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ সংগঠক ইমতিয়াজ হোসেন ইফতি।
বক্তারা বলেন, দেশের বন, হাওড়-বাওড় ধ্বংসের এক মহাযজ্ঞ চলছে। বিগত কয়েকদিন ধরে মৌলভীবাজার জেলার বনবিভাগের বড়লেখা রেঞ্জের পাথারিয়া হিল রিজার্ভ ফরেস্টের সমনভাগ বিটে সৃষ্টি অগ্নিকাণ্ডে প্রাকৃতিক গাছ বাঁশ ও লতাপাতা আগুনে পুড়ে যায়। বিপুল পরিমাণ বাঁশ পুড়বার ফলে বন্য হাতির খাবার ধ্বংস হয়, বনে বসবাসরত প্রাণীরা অন্যত্র চলে গেছে। প্রাকৃতিক বন ধ্বংসের বিতর্কিত সামাজিক বনায়নের নামেই এই ধরনের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের আয়োজন চলছে। অসাধু বন কর্মকর্তা এবং প্রভাবশালী মহলের যোগসাজশে বন ধ্বংসের এমন ঘৃণ্য কাজ সংগঠিত হচ্ছে। এছাড়া জুড়ি উপজেলায় পাথারিয়া সংরক্ষিত বনের লাটি টিলা এলাকায় প্রাকৃতিক গাছ বাঁশ কেটে সামাজিক বনায়নের নামে নতুন করে প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে ভারসাম্যহীন বাণিজ্যিক আকাশমণি গাছ লাগানো হয়।
বক্তারা আরও বলেন, বন মন্ত্রীর নিজের নির্বাচনী এলাকায় আগুন লাগিয়ে বন ধ্বংস করা হয়ে থাকলে, উনি এই পদে থেকে সারাদেশের বন্য প্রাণ প্রকৃতি ও সম্পদ কিভাবে রক্ষা করবেন। প্রশ্ন থেকে যায় বন ধ্বংসের এইসব আয়োজনে উনারও সম্পৃক্ততা রয়েছে কি না। রিজার্ভ ফরেস্টে যেখানে গাছ-বাঁশ কাটা আইন বহির্ভূত সেখানে একের পর এক বনভূমি ধ্বংসের জন্য সংঘটিত কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে দেশের সকল বিবেকবান মানুষকে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে বাঁচাতে হবে এই দেশের বন-পাহাড়, হাওড়-বাওড়।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..